কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
গত সোমবার এক সংবাদ সংস্থার মুখোমুখি হয়ে ৮৩ বছর বয়সি নোবেলজয়ী এই ধর্মীয় গুরু জানান, প্রয়াণের পর ভারতে তাঁর পুনর্জন্ম হতে পারে। পাশাপাশি, চীনের ভূমিকা নিয়ে সতর্কও করেন তিনি। জানান, তাঁর উত্তরাধিকারী হিসেবে চীন যদি কাউকে তুলে ধরতে চায়, তাঁকে কেউ সম্মান করবেন না। এরপরেই আসরে নামে বেজিং। চীনের বিদেশ দপ্তরের মুখপাত্র গেং সুয়াং সাংবাদিকদের বলেন, ‘পুনর্জন্ম তিব্বতের বৌদ্ধধর্মের একটি স্বতন্ত্র বিষয়। এর কিছু নির্দিষ্ট রীতি ও নিয়ম রয়েছে। কয়েকশো বছর ধরে এই ব্যবস্থা চালু রয়েছে। ধর্মীয় রীতি ও নিয়ম মেনেই ১৪তম দলাই লামাকে বেছে নেওয়া হয়েছিল। চীন সরকারও তা স্বীকৃতি দিয়েছিল। সুতরাং দলাই লামার পুনর্জন্মও নিয়ম-নীতি মেনেই হওয়া উচিত।’ চীনের এহেন প্রতিক্রিয়ার ফলে দলাই লামার উত্তরাধিকারী নিয়ে চীনের সঙ্গে সংঘাতের পথ আরও প্রশস্ত হল বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।