রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
শুক্রবার ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি বলেছেন, ‘১০০ বর্গমিটার এলাকার একটি ছোট মসজিদে আমরা ছিলাম। একবার পরিস্থিতিটা ভাবুন তো, যখন দেখছেন একজন বন্দুকবাজ গুলি চালাতে চালাতে আমাদের দিকে এগিয়ে আসছে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই শুধু হৃদস্পন্দন বাড়ছিল। কিন্তু, একজন বন্ধু হামাগুড়ি দিয়ে এসে তাকে ধরে ফেলে এবং বন্দুকটি ফেলে দিতে বাধ্য করে।’ ওই সহৃদয় ব্যক্তির সঙ্গে দেখা করার ইচ্ছে রয়েছে বলেও জানিয়েছেন ফয়জল। তিনি আরও বলেন, ‘যদি ওই বন্দুকবাজকে পাকড়াও করা না যেত, তাহলে আরও বেশি মানুষ প্রাণ হারাতেন। আমিও বেঁচে থাকতাম না। ওঁকে ধন্যবাদ জানাই।’
তবে, এদিনের ঘটনা নিয়ে আশ্রয়দাতা দেশের প্রতি কোনওরকম ক্ষোভ বা খারাপ অনুভূতি নেই ফয়জলের। বন্দুকবাজের হানাকে ‘বিচ্ছিন্ন’ ঘটনা আখ্যা দিয়ে তিনি বলেছেন, ‘বিশ্বের অন্যতম নিরাপদ স্থান হল নিউজিল্যান্ড। ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আমি এদেশে বসবাস করছি। আমার পরিবার, আত্মীয়-স্বজন বা সম্প্রদায় এখানে কোনওরকম চ্যালেঞ্জর মুখোমুখি হয়নি। আর তাই এই একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে (দেশ নিয়ে) বিচার করতে পারি না।’ আর সেকারণেই নিউজিল্যান্ড ছাড়ার কথাও ভাবছেন না তিনি। এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ফয়জল জানিয়েছেন, ‘আমি নিউজিল্যান্ডকে ভালোবাসি। এখানকার বাসিন্দাদের ভালোবাসি। এদিনের ঘটনার পর কেমন আছি জানতে চেয়ে এখানকার বহু পরিবার ও বন্ধুদের থেকে ফোন এসেছে।’