বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
অপরদিকে সিটিডি দাবি করেছে, গোয়েন্দা সূত্রে নির্দিষ্ট খবরের ভিত্তিতেই এই এনকাউন্টার চালানো হয়েছে। তাঁদের কাছে খবর ছিল, গাড়ি করে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র এবং বিস্ফোরক নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। গাড়ির চালক জাভেদ একজন ওয়ান্টেড টেরোরিস্ট। তাঁদের গাড়ি থামানোর জন্য পুলিস নির্দেশ দিয়েছিল। সেই নির্দেশ অমান্য করলে পুলিস গুলি চালাতে বাধ্য হয়। তবে সিটিডি-র এই দাবি খারিজ করেছে খলিলের পরিবার। তাঁদের কথায়, গাড়ি থেকে কোনও বিস্ফোরক বা অস্ত্র উদ্ধার হয়নি। তাই পুলিসের দাবি ভিত্তিহীন। ঘটনার পরেই পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী সর্দার উসমান বুজদারের কাছ থেকে বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। ঘটনার স্বচ্ছ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।