কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
কিয়ান গ্লোবাল টাইমসকে বলেন, শিল্ডের উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে অবশ্যই অস্ত্রেরও উন্নয়ন করতে হবে। শত্রুপক্ষের বিভিন্ন আক্রমণাত্মক অস্ত্রের হুমকির মোকাবিলায় আমাদের প্রতিরক্ষা ইঞ্জিনিয়ারিং সমান তালে এগিয়ে গিয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভূ-গর্ভস্থ স্টিল গ্রেটওয়াল হল মূলত ধারাবাহিক কতগুলো প্রতিরক্ষা ফ্যাসিলিটি, যেগুলোর অবস্থান পর্বতের অনেক গভীরে। পাহারের পাথর শত্রুর হামলা মোকাবিলায় যথেষ্ট। তবে এগুলোতে প্রবেশের পথগুলো সুরক্ষিত করাই ছিল মূলত কিয়ানের দায়িত্ব। কিয়ান বলেন, জাতীয় প্রতিরক্ষা চ্যালেঞ্জ শুধু অত্যাধুনিক প্রযুক্তির উন্নয়নের কারণেই সৃষ্টি হয় না বরং অস্বাভাবিক আন্তর্জাতিক ঘটনাপ্রবাহের কারণেও এই ধরনের চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়। তিনি বলেন, পারমাণবিক বোমা যদি আপগ্রেড করা হয়, আমাদের প্রতিরক্ষা সিস্টেমেরও আপগ্রেড করা উচিত। আমার লক্ষ্য ছিল আমার দেশের জন্য পারমাণবিক অস্ত্র প্রতিরোধক একটি দেওয়াল তৈরি করা।
এদিকে, রাশিয়ার কনকুরস অ্যান্টিট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল (এটিজিএম) ও ল্যান্সার উৎপাদন ও সরবরাহের জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে ১১০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠান ভারত ডিনামিক্স লিমিটেড (বিডিএল)। সম্প্রতি নয়াদিল্লিতে বিডিএল’র কর্তা ভি গুরুদত্ত প্রসাদ এই চুক্তিতে সই করেন। বিডিএল’র এক বিবৃতিতে বলা হয়, রাশিয়ার কারিগরি সহায়তায় তেলেঙ্গানায় অবস্থিত বিডিএল’র ভানুর ইউনিটে মিসাইল ও ল্যান্সরগুলো তৈরি করা হবে। ট্যানডেম ওয়ারহেডের মাধ্যমে কনকুরস এটিজিএমগুলো আপগ্রেড করা হয়েছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ধরনের ৬৮হাজার অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইলের ঘাটতি রয়েছে। যা চাহিদার প্রায় ৬০ শতাংশ। এই ঘাটতি পূরণের জন্য কনকুরস মিসাইলের অর্ডার দেওয়া হয়। তবে একটি সূত্র সংবাদসংস্থা স্পুটনিককে জানায় যে, দ্বিতীয় প্রজন্মের কনকুরসে রাতে যুদ্ধ করার সুবিধা যুক্ত নেই।