বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
খুব কম বয়সেই হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন তুলসী। প্রথমবার সেনেটর নির্বাচিত হওয়ার পর মার্কিন কংগ্রেসে গীতা হাতে শপথ নিয়ে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন তিনি। নির্বাচিত হলে তুলসীই হবেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে কমবয়সি এবং প্রথম মহিলা প্রেসিডেন্ট। হবেন প্রথম অ-খ্রিস্টান প্রেসিডেন্টও। কিন্তু তারপরেও তাঁকে সেভাবে গুরুত্ব দিতে নারাজ সেদেশের রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। তার প্রধান কারণ হল, মার্কিন মুলুকে মোট জনসংখ্যার নিরিখে হিন্দুরা মাত্র এক শতাংশ। কমলা হ্যারিস প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের ভোটও ভাগ হয়ে যেতে পারে।
ইতিমধ্যেই ট্যুইটারে দেশবাসীকে নিজের প্রচারে যোগ দেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন তুলসী। তাঁর প্রচারের ট্যুইটার পেজ বলছে, ‘প্রথম মহিলা মার্কিন প্রেসিডেন্ট চ্যালেঞ্জ নেওয়ার জন্য প্রস্তুত।’ যদিও তুলসীর বাবা, হাওয়াই স্টেট সেনেটর মাইক গাবার্ড মেয়ের নির্বাচনে লড়ার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে এখনও কিছু জানেন না বলেই জানিয়েছেন সংবাদমাধ্যমকে। ২০১৬ সালে ডেমোক্র্যাটদের প্রাথমিক নির্বাচনে সেনেটর বার্নি স্যান্ডার্সকে সমর্থন করেছিলেন তুলসী। যিনি প্রাক্তন বিদেশ সচিব হিলারি ক্লিন্টনের কাছে হেরে যান। ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হবে। তার আগে প্রাথমিক নির্বাচন জিতে ডেমোক্র্যাটিক পার্টি থেকে চূড়ান্ত মনোনয়ন পেতে হবে তুলসীকে। স্বাস্থ্য পরিষেবা, বিচার ব্যবস্থার সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী শান্তির ইস্যুতে নির্বাচনে প্রচার করতে চান তিনি। ২০২০ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি আইওয়া ককেসাসের নির্বাচন দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হবে।