রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, টু প্লাস টু বৈঠক এবং প্রথম ভারত, আমেরিকা ও জাপানের মধ্যে হওয়া ত্রিপাক্ষিক বৈঠকের মতো প্রচেষ্টাগুলির তারিফ করেছেন দুই রাষ্ট্রনেতাই। আঞ্চলিক ও গোটা বিশ্বের বিভিন্ন ইস্যুতে সমন্বয়ের পাশাপাশি প্রতিরক্ষা, সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা ও শক্তি ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বৃদ্ধির ইতিবাচক দিকগুলি নিয়েও আলোচনা হয়েছে তাঁদের মধ্যে। অন্যদিকে, এই ফোনালাপ নিয়ে হোয়াইট হাউসের তরফে জানানো হয়েছে, ‘২০১৯ সালে মার্কিন-ভারত কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও শক্তিশালী করার বিষয়ে রাজি হয়েছেন দুই রাষ্ট্রপ্রধানই। এছাড়া ভারতের সঙ্গে মার্কিন বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ব্যাপারেও তাঁরা মত বিনিময় করেছেন।’ ২০১৭ সালে ভারতের সঙ্গে মার্কিন বাণিজ্য ঘাটতি প্রায় ২৭৩০ কোটি ডলারে পৌঁছেছিল বলে মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধিদের দপ্তর সূত্রে খবর। তা নিয়েই চিন্তিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট। হোয়াইট হাউসের মতে, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে নিরাপত্তা ও শান্তি বজায় রাখার ক্ষেত্রে এবং আফগানিস্তানে সহযোগিতা বৃদ্ধিতেও রাজি হয়েছেন মোদী-ট্রাম্প।
উল্লেখ্য, ক’দিন আগেই আফগানিস্তানে ভারত কেবল একটি গ্রন্থাগার বানিয়েছে বলে রসিকতা করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। যার তীব্র সমালোচনা হয়েছিল সব মহলেই। গত নভেম্বরে আর্জেন্তিনায় জি-২০ বৈঠক চলাকালীন জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবেকে নিয়ে বৈঠক করেছিলেন মোদী-ট্রাম্প। তারপর এই প্রথম কথা হল প্রধানমন্ত্রী ও মার্কিন প্রেসিডেন্টের।