বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
২০১৫ সালের এই মামলায় তদন্তের প্রক্রিয়ায় বিলম্ব নিয়ে এদিন শুনানি ছিল পাক সুপ্রিম কোর্টে। বিলাবলদের নাম এক্সিট কন্ট্রোল লিস্ট থেকে বাদ দেওয়ার পাশাপাশি এই মামলা দুর্নীতি দমন সংস্থা ন্যাব-এর হাতে তুলে দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছে পাকিস্তানের শীর্ষ আদালত। পাক সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, দু’মাসের মধ্যে ন্যাব-কে তদন্ত শেষ করতে হবে। প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা তছরুপের এই মামলায় গত সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টে একটি রিপোর্ট পেশ করেছিল যৌথ তদন্তকারী দল। সেখানে বিলাবল ও শাহ ছাড়াও নাম ছিল প্রাক্তন পাক প্রেসিডেন্ট আসিফ জারদারি, তাঁর বোন, সামিট ব্যাঙ্কের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ও ওমনি গোষ্ঠীর কর্তা আনোয়ার মজিদের। ২০১৩ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে কয়েকশো ‘বেনামি’ অ্যাকাউন্টের সাহায্যে এই বিশাল অর্থের লেনদেন চলেছিল বলে অভিযোগ। ২২ হাজার কোটির এই কালো টাকা কাটমানি ও ঘুষের মাধ্যমে এসেছিল বলেও অভিযোগ। এই বিশাল পরিমাণ কালো টাকা লেনদেন জন্য বিভিন্ন বেসরকারি ব্যাঙ্কে ‘বেনামি’ অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল।