বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
শনিবার থেকে সিডনিতে শুরু হওয়া এফএটিএফ-এর সঙ্গে পাক প্রতিনিধিদের এই বৈঠক চলবে আগামী তিনদিন। জঙ্গিদের বেআইনিভাবে অর্থ সাহায্য এবং দেশে বেড়ে চলা আর্থিক অপরাধে লাগাম টানতে পাক সরকার কী কী পদক্ষেপ নিয়েছে, মূলত সেটাই এফএটিএফ-এর সামনে তুলে ধরবে প্রতিনিধি দলটি। পাশাপাশি, ভবিষ্যতের পরিকল্পনার রূপরেখাও এফএটিএফ-কে জানাবে তারা। গত শুক্রবারই ডিজিটাল আকারে এফএটিএফ-এর কাছে ‘টেরর ফিনান্সিং রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট’ নামে একটি রিপোর্ট জমা দিয়েছেন পাক প্রতিনিধিরা। তার ভিত্তিতে এফএটিএফ-এর পর্যবেক্ষণ এবং কিছু জিজ্ঞাস্য থাকলে, বৈঠকে তারও উত্তর দেবেন পাক প্রতিনিধিরা। পাক সরকারের পেশ করা ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, এই ধরনের বেআইনি আর্থিক লেনদেন এবং জঙ্গিদের অর্থসাহায্যের সিংহাভাগই ঘটে আফগান এবং ইরান সীমান্তে। এতে রাশ টানতে ইতিমধ্যেই পাক-আফগান সীমান্তে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিরাপত্তা আরও আঁটোসাটো করা হয়েছে। পাক-ইরান সীমান্তের নজরদারি ব্যবস্থাও বাড়ানো হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে ওই রিপোর্টে।