বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
বিল্ড পত্রিকা এবং সরকারি প্রচারমাধ্যম আরবিবি’র প্রতিবেদনে প্রথম প্রকাশ্যে আসে তথ্য ফাঁসের খবরটি। তবে, গোড়ায় বিষয়টি এতটা সংবেদনশীল মনে হয়নি। কিন্তু, যে পরিমাণ ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়েছে, তাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। আরবিবি জানিয়েছে, ফাঁস হওয়া তথ্যগুলি একটি ভাণ্ডার থেকেই চুরি গিয়েছে। অন্যদিকে বিল্ড জানিয়েছে, গত অক্টোবর পর্যন্ত চুরি হয়েছে এই সমস্ত তথ্য। কিন্তু, কখন থেকে তা শুরু হয়েছিল, সে বিষয়ে পরিষ্কার করে বলতে পারেনি তারা।
এ প্রসঙ্গে মার্টিনা ফিয়েৎজ বলেছেন, জার্মান সংসদের নিম্নকক্ষ বুন্দেস্ট্যাগের সদস্য সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-নেত্রী, ইউরোপীয় সংসদ, আঞ্চলিক এবং স্থানীয় সভার সদস্যদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়েছে। কী কী তথ্য চুরি গিয়েছে? গত ডিসেম্বরে ট্যুইটারে হঠাৎই প্রকাশ্যে চলে আসে নেতা-মন্ত্রীদের বসবাসের ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, চিঠি, বিভিন্ন পরিচয়পত্রের তথ্যাদি। তবে, অদ্ভূতভাবে পুরো বিষয়টি জানাজানি হয় চলতি সপ্তাহে। তারপরেই ঘটনার তদন্তে নেমেছে ফেডারেল অফিস ফর ইনফরমেশন সিকিউরিটি (বিএসআই)। তাদের সহযোগিতা করছে দেশের অন্যান্য এজেন্সি। তবে, তথ্য চুরির ঘটনা জার্মানিতে এই প্রথম নয়। গত বছর দেশের এমপি, সেনা এবং দূতাবাসের উপর চরবৃত্তির অভিযোগ উঠেছিল রাশিয়ার বিরুদ্ধে।