বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিকে, সোমবারই আয়াপ্পা মন্দিরের প্রথাকে সমর্থন করে লেখা একটি প্ল্যাকার্ড নিয়ে ঘুরতে দেখা গিয়েছিল হৃদয়াকৃষ্ণণ নামে এক বালিকাকে। কেরলের ত্রিচূরের বাসিন্দা ওই বালিকার গলায় ঝোলানো প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল, ‘আমি অপেক্ষা করতে প্রস্তুত। ৫০ বছরে পা রাখার পর ফের আসব এই মন্দিরে।’ তার বাবা হরিকৃষ্ণণও জানান, ভক্ত তাঁরাই যাঁরা মন্দিরের ঐতিহ্য এবং ধর্মীয় বিশ্বাস মেনে চলেন। সোমবার ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সি দুই মহিলাকে মন্দিরে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি।
গত বছর ২৮ সেপ্টেম্বর এক ঐতিহাসিক রায়ে আয়াপ্পা মন্দিরের দরজা সব বয়সি মহিলাদের জন্য খুলে দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। যা নিয়ে বিজেপি ও হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলির বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে কেরল। রায়ের পর্যালোচনা চেয়ে ফের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয় তাঁরা। গত সপ্তাহেই সবরীমালায় সব বয়সি মহিলাদের প্রবেশের বিষয়টি বৃহত্তর সাত সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চে পাঠিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তারপর বার্ষিক মণ্ডলা পুজো উপলক্ষে গত শনিবার খুলে দেওয়া হয়েছে মন্দিরের দরজা। কিন্তু ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সি মহিলাদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি। ওই দিনই আটকে দেওয়া হয় অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে আসা ১০ জন মহিলাকে। সুপ্রিম কোর্টের এই সিদ্ধান্তের পর মহিলা দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়া যাবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন কেরলের দেবস্বমমন্ত্রী কে সুরেন্দ্রন।