রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
শিবাজি পার্কে আসার আগে এদিন সকালে ট্যুইটারে বালাসাহেবের স্মৃতিতে একটি ভিডিও পোস্ট করেন ফড়নবিশ। বালাসাহেবের বিভিন্ন ভাষণের ক্লিপিংসের সঙ্গে নেপথ্যে নিজের গলার স্বরে সেগুলির ব্যখ্যা দেন ফড়নবিশ। তবে যেখানে যেখানে বালাসাহেব দলের ‘সম্মান এবং গরিমা’ অক্ষুণ্ণ রাখার কথা বলেছেন, বেছে বেছে সেই অংশগুলি দিয়েই তৈরি করা হয় ভিডিওটি। যা একেবারেই ভালো চোখে দেখেননি শিবসেনা কর্মী-সমর্থকরা। তারই পাল্টা হিসেবে এদিন শিবাজি পার্কে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। ফড়নবিশের ভিডিও নিয়ে শিবসেনা সাংসদ সঞ্জয় রাউত বলেন, ‘আমরা চাই না, কেউ আমাদের গরিমা রক্ষার পাঠ দিক। রাজ্যের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনারই হবে।’ শুধু তাই নয়, বিজেপিকে একহাত নিয়ে এদিন দলীয় মুখপত্র ‘সামনা’য় নিজের সাপ্তাহিক কলামও লেখেন সঞ্জয়। রাজ্যে ছত্রপতি শিবাজির আবেগকে কাজে লাগিয়ে লাগাতার প্রচার চালাচ্ছে বিজেপি। এমনকী, বিধানসভা ভোটের প্রচারেও মারাঠি অস্মিতাকে উস্কে দিতে বারবার শিবাজির প্রসঙ্গ টেনে আনতে দেখা গিয়েছিল বিজেপি নেতৃত্বকে। এদিন সেই প্রসঙ্গেই বিজেপির উদ্দেশে তোপ দেগে সঞ্জয় রাউত লেখেন, কোনও নির্দিষ্ট জাতি বা দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ নন ছত্রপতি শিবাজি। তাঁর কথায়, ‘বিজেপি এমন ভাবে প্রচার করছে যেন একমাত্র তাদের দলই শিবাজি মহারাজের আশীর্বাদ পেয়েছে। তা সত্ত্বেও বিজেপি প্রার্থী উদয়নরাজে ভোঁসলে সাতারা লোকসভা উপনির্বাচনে হেরে যান।’ এরপরই তাঁর সংযোজন, ‘শিবাজি মহারাজ আমাদের শিখিয়েছেন, মহারাষ্ট্র কখনও দ্বিচারিতাকে প্রশ্রয় দেয় না। যখনই কেউ শিবাজি মহারাজের নামে শপথ নিয়ে প্রতিশ্রুতি পালন করেন না এবং নিজেদের শাসক ভাবতে শুরু করেন, বুঝে নিতে হবে তাঁদের পতন আসন্ন।’