পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গতকাল রাজ্য বিজেপি সভাপতি চন্দ্রকান্ত পাতিলের দাবি ছিল, বিজেপির পক্ষে ১১৯ জন বিধায়কের (নির্দল সহ) সমর্থন রয়েছে। শেষ পর্যন্ত মহারাষ্ট্রে বিজেপিই সরকার গড়বে। পাতিলের এই মন্তব্য নিয়ে এদিন ‘সামানা’য় তীব্র আক্রমণ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, যাদের কাছে ১০৫টি আসন রয়েছে (বিজেপি প্রসঙ্গে), এর আগে তারা রাজ্যপালকে গিয়ে বলে এসেছিল আমাদের কাছে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই। তারাই এখন কীভাবে দাবি করছে, সরকার আমরাই গড়ব? ‘ঘোড়া কেনাবেচা’র উদ্দেশ্য এখন ফাঁস হয়ে গিয়েছে। স্বচ্ছ প্রশাসনের মিথ্যা আশ্বাস এখন সকলের সামনে। এই অনৈতিক পন্থা মহারাষ্ট্রের পরম্পরার সঙ্গে মানায় না।
মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল প্রবীণ বিজেপি নেতা নীতিন গাদকারির একটি মন্তব্য নিয়ে জোর চর্চা চলছে। এই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গতকাল রাজনীতির সঙ্গে ক্রিকেটের তুলনা করেন। তাঁর বক্তব্য ছিল, দুই ক্ষেত্রেই শেষ লগ্নে হারা ম্যাচে জয় চলে আসতে পারে। গাদকারির এই মন্তব্যেরও এদিন তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে শিবসেনার মুখপত্রে। সেখানে লেখা হয়েছে, গাদকারির সঙ্গে ক্রিকেটের কোনও সম্পর্ক নেই। কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রীর যাবতীয় সম্পর্ক সিমেন্ট, ইথানল, অ্যাসফল্ট ও অন্যান্য সামগ্রীর। আর ক্রিকেট এখন খেলার থেকে বেশি ব্যবসা। সেখানেও এখন ‘ঘোড়া কেনাবেচা ও ম্যাচ ফিক্সিং’ ঘটছে। মহারাষ্ট্র রাজনীতির সঙ্গে গাদকারি কেন ক্রিকেটের তুলনা টানছেন, তাই সেটাও গোপন থাকছে না।