রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
চন্দ্রায়ন ২ নিয়ে গোটা দেশে আগ্রহ এখনও তুঙ্গে। বিক্রমের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা গেল কিনা, তা জানতে উত্সুক আট থেকে আশি। আইআইটি ভুবনেশ্বরের অনুষ্ঠানে এসে এই সংক্রান্ত হাজারো প্রশ্নের জবাব দিলেন ইসরোর চেয়ারম্যান। সিভান বলেন, ল্যান্ডারের সঙ্গে আমরা এখনও যোগাযোগ স্থাপন করতে পারিনি। তবে, অরবিটারের মধ্যে আটটি যন্ত্র রয়েছে। প্রত্যেকটি দারুণভাবে কাজ করছে। তিনি আরও বলেন, এই প্রকল্পকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছিল। বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিগতভাবে আমরা কতটা সক্ষম, তা দেখা। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে আমরা সম্পূর্ণ সফল হয়েছি। পাশাপাশি, প্রযুক্তিগত বিষয়েও ইসরো সাফল্যের প্রায় কাছে পৌঁছে গিয়েছিল। সামগ্রিকভাবে এই মিশন ৯৮ শতাংশ সফল হয়েছে।
এদিকে, ২০২০ সালে আবারও চন্দ্র অভিযানের পরিকল্পনা করছে ইসরো। এই ব্যাপারে আলাপ-আলোচনা সারছেন বিজ্ঞানীরা। সিভান বলেন, আগামী বছর আমরা মানবহীন যান পাঠানোর কথা ভাবছি। তবে তার আগে, ল্যান্ডারের কী হল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি, ২০২১ সালে মহাকাশে মানুষ পাঠানোর লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করেছে ভারত। এই লক্ষ্যের দিকে ইসরো এগিয়ে চলেছে বলেও জানিয়েছেন সিভান। অন্যদিকে, গগনযান মিশন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই মিশনকে বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। আগামী বছরের মধ্যে লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে বিজ্ঞানীরা দিনরাত এক করে কাজ করছেন। সেইসঙ্গে, প্রকল্প সম্পর্কিত সমস্ত দিক খুঁটিয়ে দেখা হচ্ছে।