গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, এই গ্রামের বাসিন্দাদের বড় অংশই বাঙালি হিন্দু। তাঁদের বক্তব্য, গত ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রীর পদে আসীন হওয়ার পর থেকে গ্রামের সার্বিক উন্নয়ন হয়েছে। সেই কারণেই মোদিকে ধন্যবাদ জানাতে তাঁর মূর্তি তৈরি করা হয়েছে। মঙ্গলবার এই মূর্তি উদ্বোধনের সময় মহিলা, শিশু সহ গ্রামের সমস্ত মানুষ সেখানে হাজির ছিলেন। কেক কেটে মোদির জন্মদিন পালনের পাশাপাশি তাঁর স্বাস্থ্যকামনা করে পুজোও দেওয়া হয়। গ্রামের প্রধান, লালন বিশ্বাস বলেন, ‘দেশের পিছিয়ে থাকা গ্রামগুলির মধ্যে একটি ছিল আমাদের গ্রাম। এখানকার কোনও রাস্তাই পাকা ছিল না। বিষয়টি নিয়ে বারংবার আবেদন করলেও কোনও লাভ হয়নি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমলে আমাদের গ্রামে পাকা রাস্তা হয়েছে। এসেছে বিদ্যুতও। সেই কারণে তিনি আমাদের কাছে ভগবানের চেয়ে কোনও অংশে কম নন।’ লালন চাইছেন, এবার তাঁদের ‘ভগবান’ যেন একবার গ্রামে আসেন।