বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা ও নয়াদিল্লি: ট্যুইট করে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর পর বুধবারই দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মুখোমুখি হবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জন্মদিনের শুভেচ্ছার বিনিময়ে ‘থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ মমতা দিদি’ বলে পাল্টা ট্যুইট করে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীও। সেই সঙ্গে দিল্লি যাওয়ার পথে কলকাতা বিমানবন্দরে শাড়ি উপহার দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী যশোদাবেনের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করেন মমতা। বিমানবন্দরেই একটি মা দুর্গার প্রতিমায় চক্ষুদান ও অস্ত্রদান করেন নেত্রী। সংসদ চলাকালীন তাঁর দলকে দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে দরবার করার পর এবার নিজেই মোদির মুখোমুখি হচ্ছেন মমতা। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে মঙ্গলবার ওই সাক্ষাৎ হবে। জনস্বার্থের ইস্যুকে সামনে রেখে মোদির মুখোমুখি হয়ে এয়ার ইন্ডিয়া, বিএসএনএলের মতো কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার বিলগ্নিকরণ আটকাতে চান মুখ্যমন্ত্রী। বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের নাম বদলের দাবিতেও সরব হবেন। উঠবে বাংলার পাওনা গণ্ডার বিষয়ও। স্বভাবতই দীর্ঘ সময় পর মোদি-মমতার এই বৈঠককে ঘিরে রাজনৈতিক মহলে জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক ছাড়াও এই সফরে সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গেও তাঁর সাক্ষাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দিল্লি পৌঁছেছেন মুখ্যমন্ত্রী। শুক্রবার তাঁর কলকাতায় ফেরার কথা। তবে রাজ্যের এডিজি সিআইডি রাজীবকুমারকে সিবিআই গ্রেপ্তারির জল্পনা পর্বে আচমকা মুখ্যমন্ত্রীর এই দিল্লি সফরে রাজনৈতিক মহলের কৌতূহল তুঙ্গে। বিশেষত সাক্ষাৎ যখন সরাসরি নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের আওতাতেই রয়েছে সিবিআই।
যদিও এই জল্পনায় প্রকাশ্যেই জল ঢেলে দিয়েছেন স্বয়ং মমতা। দিল্লি আসার আগে কলকাতা বিমানবন্দরে তিনি বলেছেন, আমি তো রাজ্যের বাইরেই যাই না। তবে মাঝে মধ্যে দিল্লি যেতে হয়। রাজ্যের কিছু পাওনা আছে। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার বেসরকারিকরণ আটকাতে চাই। রাজ্যের নাম বদলের বিষয়টিও রয়েছে। তাছাড়া সাংবিধানিক কিছু কাজে তো দিল্লিতে যেতেই হয়। তাই এই সফর।
উল্লেখ্য, রাজ্য বিধানসভা পশ্চিমবঙ্গের নাম বদলে ‘বাংলা’ করার পক্ষে সায় দেওয়ার পরেও তা দীর্ঘদিন আটকে রেখেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। আগামী ২০২১ সালে রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে রাজ্যের নাম বদলে কেন্দ্রের সম্মতি আদায় করতে পারলে তা রাজ্য সরকারেরই জয় হবে বলে মনে করে তৃণমূল। তাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই বিষয়টিতে জোর দেবেন। সঙ্গে রয়েছে কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার বিলগ্নিকরণের বিরোধিতা এবং রাজ্যের পাওনাগণ্ডার বিষয়। এবারের দিল্লি সফরে প্রয়াত অরুণ জেটলির পরিবারের সঙ্গেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেখা করতে পারেন বলে খবর।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক ছাড়াও এই সফরে সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গেও তাঁর সাক্ষাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দিল্লি পৌঁছেছেন মুখ্যমন্ত্রী। শুক্রবার তাঁর কলকাতায় ফেরার কথা। তবে রাজ্যের এডিজি সিআইডি রাজীবকুমারকে সিবিআই গ্রেপ্তারির জল্পনা পর্বে আচমকা মুখ্যমন্ত্রীর এই দিল্লি সফরে রাজনৈতিক মহলের কৌতূহল তুঙ্গে। বিশেষত সাক্ষাৎ যখন সরাসরি নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের আওতাতেই রয়েছে সিবিআই।
যদিও এই জল্পনায় প্রকাশ্যেই জল ঢেলে দিয়েছেন স্বয়ং মমতা। দিল্লি আসার আগে কলকাতা বিমানবন্দরে তিনি বলেছেন, আমি তো রাজ্যের বাইরেই যাই না। তবে মাঝে মধ্যে দিল্লি যেতে হয়। রাজ্যের কিছু পাওনা আছে। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার বেসরকারিকরণ আটকাতে চাই। রাজ্যের নাম বদলের বিষয়টিও রয়েছে। তাছাড়া সাংবিধানিক কিছু কাজে তো দিল্লিতে যেতেই হয়। তাই এই সফর।
উল্লেখ্য, রাজ্য বিধানসভা পশ্চিমবঙ্গের নাম বদলে ‘বাংলা’ করার পক্ষে সায় দেওয়ার পরেও তা দীর্ঘদিন আটকে রেখেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। আগামী ২০২১ সালে রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে রাজ্যের নাম বদলে কেন্দ্রের সম্মতি আদায় করতে পারলে তা রাজ্য সরকারেরই জয় হবে বলে মনে করে তৃণমূল। তাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই বিষয়টিতে জোর দেবেন। সঙ্গে রয়েছে কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার বিলগ্নিকরণের বিরোধিতা এবং রাজ্যের পাওনাগণ্ডার বিষয়। এবারের দিল্লি সফরে প্রয়াত অরুণ জেটলির পরিবারের সঙ্গেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেখা করতে পারেন বলে খবর।
কলকাতা বিমানবন্দরে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে যশোদাবেন।- নিজস্ব চিত্র
