কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সেখানেই সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তারিগামি বলেন, ‘মানুষকে জেলবন্দি করে, ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে, দৈনন্দিন জীবনধারনের পথ রুদ্ধ করে আদৌ কি কাশ্মীরবাসীর বিশ্বাস অর্জন করা সম্ভব? এতে কি দেশের শত্রুরা খুশি হবে? নাকি দেশের মানুষই আরও বেশি আতঙ্কিত হয়ে পড়বেন? জম্মু-কাশ্মীরের স্বাভাবিক জীবনযাত্রাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’ তারিগামির অভিযোগ, বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে কোনওরকম আলোচনা ছাড়াই সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।
এদিন সীতারাম ইয়েচুরি অভিযোগ করেছেন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জম্মু-কাশ্মীরে যোগাযোগ ব্যবস্থা নষ্ট করে ফেলা হয়েছে। যাতে উপত্যকা সম্পর্কে কারও কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছতে না পারে। এর আগে এই ইউসুফ তারিগামিকে দেখতে গিয়েই শ্রীনগর বিমানবন্দরে আটক হয়েছিলেন সীতারাম ইয়েচুরি এবং সিপিআইয়ের সাধারণ সম্পাদক ডি রাজা। পরে অবশ্য রীতিমতো সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে শ্রীনগরে গিয়ে তারিগামির সঙ্গে দেখা করেন ইয়েচুরি। পরে দিল্লি ফিরে অভিযোগ করেন, জম্মু-কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে কেন্দ্র যা দাবি করছে, তা সঠিক নয়।