গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
২০১৪ সালের বিধানসভা ভোটে মহারাষ্ট্রে পৃথকভাবে লড়াই করেছিল কংগ্রেস ও এনসিপি। ভোটের আগে আসন সমঝোতা নিয়ে মনোমালিন্যের জেরে ভেঙে গিয়েছিল ১৫ বছরের জোট। পৃথকভাবে লড়ে কংগ্রেস জিতেছিল ৪২টি আসনে। এনসিপির ঝুলিতে গিয়েছিল ৪১টি আসন। ১২২টি আসনে জিতে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হয়েছিল বিজেপি। গতবার ভেস্তে গেলেও এবার কিন্তু জোট করেই বিধানসভা নির্বাচনে লড়তে চলেছে কংগ্রেস ও এনসিপি। চূড়ান্ত হয়ে গেল দুই দলের আসন রফার ফর্মুলাও। তবে আসন সমঝোতা পাকা হয়ে গেলেও ইতিমধ্যেই কংগ্রেস ও এনসিপি ছেড়ে গিয়েছেন একঝাঁক হেভিওয়েট নেতা। কংগ্রেসের থেকেও বেশি ধাক্কা খেয়েছে এনসিপি। পাওয়ারের দল ছেড়ে বেশিরভাগ নেতা যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে। বেশ কয়েকজন যোগ দিয়েছেন বিজেপির জোটসঙ্গী শিবসেনায়। দলত্যাগ এই নেতাদের গতকাল ‘ভীরু’ বলে মন্তব্য করেন এনসিপি প্রধান। পাওয়ারের কথায়, কিছু লোক রয়েছেন যাঁরা আত্মসম্মান বিসর্জন দিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। আমার মনে হয় আসন্ন বিধানসভা ভোটে রাজ্যের মানুষ তাঁদের আসল জায়গা চিনিয়ে দেবেন।