পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বিকেলে তিনি বলেছেন, আমি সমস্ত দেশবাসীর কাছে আবেদন করব তাঁরা যেন সকলেই মাতৃভাষায় নিজেদের সন্তানদের সঙ্গে, সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। আমরা নিজেরাই যদি নিজেদের ভাষাকে ছেড়ে দিই তাহলে সেই ভাষাকে দীর্ঘসময় ধরে কীভাবে বাঁচিয়ে রাখা যাবে! একইসঙ্গে তিনি বিকেলে এটাও বলেছেন, ভারতের অনেক ভাষা এই দেশের এক শক্তি। কিন্তু যাতে বিদেশি ভাষা ভারতকে গ্রাস না করে সেটি নিশ্চিত করতেই হিন্দিকে আমাদের সংবিধান নির্মাতারা রাজভাষা হিসাবে চিহ্নিত করেছেন। প্রসঙ্গত ভারতের সংবিধান অনুযায়ী কোনও রাষ্ট্রভাষা নেই। অফিসিয়াল ভাষা ইংরাজি ও হিন্দি এবং রাজ্যে ২২টি তফসিলভুক্ত ভাষা অফিসিয়াল ভাষা। ভাষা নিয়ে এই টানাপোড়েন স্বাধীনতার আগে সংবিধান সভায় আলোচনা থেকেই শুরু হয়েছিল। এবং আঞ্চলিক ভাষাকে গুরুত্ব দিতে ২২টি আঞ্চলিক ভাষাকে তফসিলভুক্ত করে সেগুলিকেও যথাযোগ্যভাবে ইংরাজি ও হিন্দির পাশাপাশি আঞ্চলিক স্তরে অফিসয়াল ভাষা হিসেবেই গ্রহণযোগ্যতা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আজ অমিত শাহের প্রস্তাব নতুন। তাঁর অভিমত ভারতের পরিচায়ক ভাষা হিসাবে একটি ভাষাকে চিহ্নিত করা উচিত। যেটি প্রায় কমবেশি সকলেই বলতে ও বুঝতে পারে। সেটি হোক হিন্দি। এই নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে এবং প্রশ্ন তোলা হয়েছে তাহলে কি বিজেপি এবার হিন্দিকে রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাব নিয়ে অগ্রসর হবে?