পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ভারতীয় সামগ্রীর মান নির্ধারক সংস্থা বিআইএস অর্থাৎ ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড ওই জ্যাকেটের মানকে মর্যাদা দিয়েছে। একে-৪৭ থেকে ছুটে আসা বুলেট তো বটেই, স্নাইফারের গুলিও ওই জ্যাকেট নিষ্ক্রিয় করতে পারে বলেই জানালেন বিআইএসের বিজ্ঞানী জে কে গুপ্তা। বোরন কার্বাইড ব্যবহারে ভারতে তৈরি ওই বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট ওজনেও হাল্কা। মাত্র সাড়ে সাত থেকে আট কেজি ওজন। এবং দামেও সস্তা। আগে যেখানে জওয়ানদের নিরাপত্তার জন্য প্রতিটি বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট কিনতে এক লক্ষ টাকারও উপর খরচ হতো, এখন দেশীয় কোম্পানির তৈরি আন্তর্জাতিক মানের ওই বুলেটপ্রুফ জ্যাকেটের দাম পড়ছে মাত্র ৩৫ হাজার টাকা।
ভারতে তৈরি সামগ্রীর মান কীভাবে তৈরি হয়। এবং তা কি আদৌ আন্তর্জাতিক মানের? তা নিয়ে আলোচনা করতে আজ স্বাস্থ্য, বাণিজ্য, ভারী শিল্প, সড়ক পরিবহণ, কেমিক্যাল অ্যান্ড ফার্টিলাইজারের মতো কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের প্রতিনিধি সহ মান নির্ধারক সংস্থার সঙ্গে বৈঠকে রামবিলাস পাসোয়ান জানিয়ে দেন, ‘ওয়ান নেশন, ওয়ান রেশন’ কার্ড চালু করা করা হচ্ছে। একইভাবে ‘ওয়ান নেশন, ওয়ান স্ট্যান্ডার্ডও করতে হবে। মান নির্ধারক সংস্থাগুলিকে একই ছাতার নীচে আনার চেষ্টা হচ্ছে।