কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এর আগে জম্মুতে জীতেন্দ্র সিং পাকিস্তানের অধিকৃত কাশ্মীর ছিনিয়ে নিয়ে আসার পক্ষে সওয়াল করেছিলেন। তাঁর মতে, এটাই সরকারের পরবর্তী লক্ষ্য। পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে ভারতের অংশ করতে হবে। এটা তাঁর বা তাঁর দলের প্রতিশ্রুতি নয়। ১৯৯৪ সালে নরসিংহ রাওয়ের আমলে সংসদে এই প্রস্তাবনা গ্রহণ করেছিল কংগ্রেস সরকার। একইসঙ্গে তাঁর দাবি, মোদি সরকারের ১০০ দিনের অন্যতম বড় সাফল্য জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারার অবলুপ্তি। এর ফলে জম্মু-কাশ্মীরের শুধু সামাজিক নয়, অর্থনৈতিক পরিবর্তন হবে।
আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদও একই সুরে বলেন, ‘যদি কোনওদিন জঙ্গি-মুক্ত পরিবেশে পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা হয়, তাহলে সেটা অবশ্যই পাক অধিকৃত কাশ্মীরে হবে। এটা সত্যি যে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে সবথেকে বেশি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে। এই অবস্থার বদল প্রয়োজন।’ আর এক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভিকে সিংয়ের বক্তব্য, পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়ে সরকারের বিশেষ রণনীতি আছে। তবে, সেটা কী? তার ব্যাখ্যা তিনি দেননি। সেনাপ্রধান বিপিন রাওয়াতের বক্তব্য সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে ভি কে সিং বলেন, ‘বিশেষ রণনীতি তৈরি আছে। তবে, তা প্রকাশ্যে বলা সম্ভব নয়। সময় এলে ঠিকই প্রয়োগ করা হবে।’