কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ধৃতের কাছ থেকে তিনটি মোবাইল ফোন, পাঁচটি এটিএম কার্ড উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, এয়ারপোর্ট থানা এলাকার এক মহিলা এ বিষয়ে প্রথম পুলিসে অভিযোগ করেন। পরে অন্য জায়গা থেকে আরও অনেক অভিযোগ জমা পড়ে। অন্তত ৫০ জন এই ঘটনায় প্রতারিত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। সেখানে কলকাতা সংলগ্ন এলাকার লোকেরা যেমন রয়েছেন সেরকম কৃষ্ণনগর সহ বিভিন্ন এলাকার লোকেরা রয়েছে। এয়ারপোর্ট থানা এলাকার ওই মহিলা অভিযোগপত্রে পুলিসকে জানিয়েছেন, একটি সংবাদপত্রে গত বছরের ২৩ এপ্রিল রাজারহাটের উন্নয়ন সমিতির নামে একটি বিজ্ঞাপন দেখেন। সেখানে ওই সংস্থাকে স্বনির্ভর গোষ্ঠী বলে দাবি করা হয়েছিল। সেই বিজ্ঞাপন দেখে তিনি ওই সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সেখানে একটি মেল আইডি দেওয়া ছিল। তারা লোনের জন্য প্রয়োজনীয় নথি চায়। সেই মোতাবেক পরে তাদেরকে ওই মহিলা তাঁর নথি মেল করেন। তিনি দেড় লাখ টাকা লোন চেয়েছিলেন। এজন্য সিকিউিরিটি, জিএসটি, বিমা বাবদ ওই মহিলাকে ৮০ হাজার টাকা অগ্রিম জমা দিতে বলা হয়। বলা হয়, লোনের সঙ্গে ওই টাকাটা ফেরত দিয়ে দেওয়া হবে। তিনি তাই করেছিলেন। এরপর লোন ও সিকিউরিটি জমা ফেরত না পেয়ে তিনি প্রতারিত হয়েছেন বুঝে পুলিসের দ্বারস্থ হন। এতদিনে পুলিসের জালে ধরা গেল অভিযুক্তকে। জানা গিয়েছে, ওই অভিযুক্ত গয়েশপুরের পুরনো বাসিন্দা নয়। সেখানে নতুন এসেছে। জানা গিয়েছে, বাড়িতে পরিবারের সদস্যদের বলেছিল কোম্পানিতে নতুন চাকরি পেয়েছি।