রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
গত ২৮ জুলাই রায়বেরিলি যাওয়ার পথে দুর্ঘটনায় পড়েন নির্যাতিতা ও তাঁর পরিবার। তাঁদের গাড়ি একটি লরির ধাক্কায় দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ওই দুর্ঘটনায় নির্যাতিতার দুই কাকিমার মৃত্যু হয়। বরাত জোরে বেঁচে গেলেও নির্যাতিতা ও তাঁর আইনজীবী গুরুতর জখম হন। একপ্রকার কোমায় চলে গিয়েছিলেন তিনি। শেষে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে লখনউয়ের হাসপাতাল থেকে দিল্লিতে আনা হয়। উন্নাও ধর্ষণ মামলাটিও দিল্লিতে সরিয়ে আনার নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। নির্যাতিতার পরিবারের অভিযোগ, ওই দুর্ঘটনার জন্য দায়ী মূল অভিযুক্ত কুলদীপ সিং সেনগার। জেলে থেকেও তার নির্দেশেই ইচ্ছাকৃতভাবে ওই দুর্ঘটনা ঘটানো হয়েছে। ওই ঘটনার আগেও একাধিকবার কুলদীপ লোক পাঠিয়ে মামলা তুলে নেওয়ার হুমকি দিয়েছিল বলে সুপ্রিম কোর্টে জানায় নির্যাতিতার পরিবার। এরপর সিবিআইকে দু’সপ্তাহের মধ্যে দুর্ঘটনার তদন্ত শেষ করে চার্জশিট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। পাশাপাশি মামলাটি দিল্লিতে দিয়ে এসে ৪৫ দিনের মধ্যে নিম্ন আদালতে বিচার প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। এদিকে গত ১ আগস্ট উত্তরপ্রদেশ সরকারকে নির্যাতিতাকে ২৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তাঁর আইনজীবীকেও পাঁচ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।