রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
যে কোনও ধরনের ‘নিউজ’ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে প্রবীণ রাজনীতিবিদ বলেন, ‘খবর’ সবসময়ই যেন তথ্যনির্ভর হয়। সম্পাদকীয়তে ব্যক্তিগত অভিমত প্রকাশিত হোক। কিন্তু ‘নিউজ’-এ যেন ব্যক্তিগত অভিমত চাপিয়ে দেওয়ার জায়গা না হয়ে ওঠে। বাংলার সাংবাদিকতা, বিশেষত খবরের কাগজের ঐতিহ্যের দিনগুলি স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি আরও বলেন, ১৮৭৩ সালে জর্জ ক্যাম্পবেল একটি রিপোর্টে জানিয়েছিলেন, দেশে তখন খবরের কাগজ প্রকাশিত হতো ৭৬টি। আর তার মধ্যে কলকাতা থেকেই বের হতো ৩৮টি কাগজ।
সোশ্যাল মিডিয়া অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে ব্যবহার করা উচিত বলেও এদিন জানান ‘ভারতরত্ন’ বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ। বলেন, বহু সময়ই সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার এবং যা ইচ্ছাখুশি বিষয় শেয়ার করায় গোষ্ঠীসংঘর্ষের মতো মারাত্মক ঘটনাও ঘটছে। খবর জানার ক্ষেত্রেও আজও তাঁর কাছে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসের জায়গা সংবাদপত্র—একথা এদিনের অনুষ্ঠানে বারবার উল্লেখ করেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডেন্সি কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ অধ্যাপক অমল মুখোপাধ্যায়, বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব অলকানন্দা রায়, প্রাক্তন ক্রিকেটার ও নির্বাচক সম্বরণ বন্দ্যোপাধ্যায়, গিল্ড কর্তা সুধাংশু দে, ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ।