পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিকে, তামিলনাড়ুর বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে সন্দেহভাজন জঙ্গিদের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। স্পষ্ট করেই সারণ জানিয়েছেন, পুলিসের পক্ষ থেকে কোনও ছবি প্রকাশ করা হয়নি। তবে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে চেকিং পয়েন্টগুলিতে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। গত জুন মাসেই কোয়েম্বাটোরে হানা দিয়ে তামিলনাড়ুর আইএসের মাথা মহম্মদ আজহারউদ্দিনকে গ্রেপ্তার করেছিল এনআইএ। এই আজহারের ফেসবুক ফ্রেন্ড ছিল গত এপ্রিলে শ্রীলঙ্কায় ইস্টার সানডেতে হামলা চালানো আত্মঘাতী জঙ্গি জাহরান হাসিম। এর চার মাসের মধ্যে আবার কোয়েম্বাটোরে জঙ্গি ধরতে পুলিসি তৎপরতায় নানা মহলে আতঙ্কের ছাপ স্পষ্ট। তবে এনআইএ হানার সঙ্গে শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া পুলিসি তৎপরতার কোনও যোগাযোগ নেই বলে জানিয়েছেন সারণ। তাঁর কথায়, ‘আতঙ্কের কোনও কারণ নেই। এনআইএ আলাদা করে অপারেশন চালিয়েছে। এটা ভিন্ন বিষয়।’ উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালে প্রথমবার জঙ্গি হামলার সাক্ষী ছিল কোয়েম্বাটোর। সেবার বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আদবানির সফরের আগে পরপর বোমা বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে এই শিল্পনগরী। তাতে মৃত্যু হয়েছিল ৫৮ জনের। জখম হয়েছিলেন ২০০-র বেশি মানুষ।
তৎপরতা শুরু হয়েছে চেন্নাইতেও। চেন্নাইয়ের পুলিস কমিশনার এ কে বিশ্বনাথন বলেছেন, ‘তামিলনাড়ুতে জঙ্গি প্রবেশের সতর্কতা পেয়েছি। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে বিভিন্ন জায়গা তল্লাশি শুরু হয়েছে।’ তিনি জানিয়েছেন, চেন্নাই জুড়ে যানবাহনের অডিট শুরু করেছে পুলিস।