দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
প্রাক্তন রেলমন্ত্রীর মতোই আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে বারবার সংবাদের শিরোনামে এসেছিলেন তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতা। ১৯৯৬ সালে প্রথমবার গ্রেপ্তার হন জয়ললিতা। জনতা পার্টির তৎকালীন প্রধান সুব্রহ্মণ্যম স্বামী আদালতে অভিযোগ জানান, ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন জয়ললিতার হিসাব বহির্ভূত সম্পত্তি বেড়ে হয় ৬৬ কোটি ৬৫ লক্ষ টাকা। এরপর ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে দীর্ঘদিনের সঙ্গী শশিকলাসহ ফের একবার গ্রেপ্তার হন জয়ললিতা। চার বছরের জেল এবং ১০০ কোটি টাকা জরিমানা হয়। বেঙ্গালুরু জেলে ২১ দিন কাটানোর পর জামিনে মুক্ত হয়ে চেন্নাই ফিরে আসেন এআইএডিএমকে নেত্রী। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে তিনি প্রয়াত হন।
বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি বঙ্গারু লক্ষ্মণকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে চার বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় দিল্লির আদালত। হাইপ্রোফাইল টুজি স্পেকট্রাম মামলায় ২০১১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তার হন প্রাক্তন টেলিকমমন্ত্রী এ রাজা। ১৫ মাস তিহার জেলে কাটানোর পর ২০১২ সালের ১২ মে তিনি জামিন পান। এই একই মামলায় জেলে যেতে হয়েছিল ডিএমকের প্রয়াত প্রধান করুণানিধির মেয়ে কানিমোঝিকে। সরকারি জমি বণ্টনে অসঙ্গতির মামলায় শ্রীঘরে ঠাঁই হয়েছিল কর্ণাটকের বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরাপ্পার। লোকাযুক্ত সন্তোষ হেগড়ে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করার পর ২০১১ সালের আগস্ট মাসে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন ইয়েদুরাপ্পা। ২০০৮ সালের বিতর্কিত ক্যাশ ফর ভোট মামলায় ১৩ দিনের বিচারবিভাগীয় হেপাজতে কাটাতে হয় সমাজবাদী পার্টির প্রাক্তন নেতা তথা রাজ্যসভার সদস্য অমর সিংকে। পরে দিল্লির আদালত জামিন নাকচ করে তাঁকে তিহার জেলে পাঠায়।