পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিকে, সন্ত্রাসে আর্থিক মদত মামলায় নিজের গ্রেপ্তারিকে চ্যালেঞ্জ করে মঙ্গলবার লাহোর হাইকোর্টে পাল্টা মামলা দায়ের করলেন হাফিজ সইদ এবং তাঁর সহযোগী ৬৭ জন। গত ১৭ জুলাই সন্ত্রাসে আর্থিক মদতের অভিযোগে সইদকে গ্রেপ্তার করা হয়। কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে তাঁকে এখন লাহোরের কোট লাখপত জেলে রাখা হয়েছে। তাঁর সংগঠন জামাত-উদ দাওয়া এখন পাকিস্তানে নিষিদ্ধ। অভিযোগ, জামাতের দাতব্য শাখা ফালা-ই-ইনসানিয়তের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করে তা সন্ত্রাসের কাজে ব্যবহার করা হয়। আসলে মুম্বই হামলার সঙ্গে জড়িত জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তোইবার ফ্রন্টাল সংগঠন জামাত-উদ-দাওয়া। যদিও সইদদের পক্ষ থেকে আবেদনে বলা হয়েছে, তাঁরা লস্কর-ই-তোইবার সদস্য নন। এই সংগঠনের সঙ্গে তাঁদের কোনও যোগ নেই। এই নিয়ে আগে বিভিন্ন আদালতের পর্যবেক্ষণ জমা দেওয়া হয়েছে। তাতে দাবি করা হয়েছে, তাঁদের সমস্ত সম্পত্তি মসজিদের কাছে সমর্পিত। আর জনকল্যাণেই সেই অর্থ ব্যবহার করা হয়। তাই এই এফআইআরের কোনও ভিত্তি নেই। সইদের আবেদনে পক্ষ করা হয়েছে পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রক, পাঞ্জাব প্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক এবং পাঞ্জাব পুলিসের সন্ত্রাস দমন দপ্তরকে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি কবে হবে তা পরে জানানো হবে বলে আদালত জানিয়েছে।