পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সূত্রের খবর, নৌসেরা, সুন্দরবানি, পাল্লান ওয়ালা সেক্টরে অনুপ্রবেশে মদত দেওয়ার জন্য আহমেদ খানকে নিয়োগ করেছিল পাক সেনা। জঙ্গি সংগঠন জয়েশ-ই মহম্মদের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জঙ্গিদের একটি ফরওয়ার্ড পোস্টে জড়ো করছিল সে। তাদের মাধ্যমে কাশ্মীরে নাশকতা চালানোর পরিকল্পনা ছিল পাকিস্তানের। আহমেদের মৃত্যু ভারতীয় সেনার সাফল্য বলেই মানা হচ্ছে।
অন্যদিকে, উপত্যকা স্বাভাবিক হতে শুরু করলেও নিয়ন্ত্রণরেখায় উত্তেজনা অব্যাহত। মঙ্গলবার জম্মু ও কাশ্মীরে ফের সংঘর্ষবিরতি লঙ্ঘন করল পাকিস্তানি সেনা। তাদের ছোঁড়া গুলিতে শহিদ হলেন এক ভারতীয় জওয়ান। এদিন সকাল ১১টা নাগাদ পুঞ্চ জেলার মেন্ধার এবং কৃষ্ণ ঘাঁটি সেক্টরে নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ভারতীয় সেনার ফরওয়ার্ড পোস্ট এবং গ্রামগুলি লক্ষ্য করে গুলিগোলা চালাতে শুরু করে পাক সেনা। গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান কর্তব্যরত জওয়ান নায়েক রবি রঞ্জন সিং। আহত হয়েছেন আরও চার জন। হামলার যোগ্য জবাব দেয় ভারতীয় সেনাও। গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় পাকিস্তানি সেনার একাধিক ঘাঁটি। শত্রুপক্ষের বেশ কয়েকজন জওয়ান হতাহত হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের এক মুখপাত্র। তিনি আরও জানিয়েছেন, নায়েক রবি রঞ্জন সিং (৩৬) বিহারের গোপ বিঘা গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর বাড়িতে রয়েছেন স্ত্রী রীতা দেবী। উনি একজন সাহসী সৈনিক ছিলেন। গোটা দেশ তাঁর মহান আত্মত্যাগ এবং কর্তব্যপরায়ণতার কাছে ঋণী থাকবে।’ শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণরেখায় গুলির লড়াই জারি রয়েছে।
এদিকে,উত্তর কাশ্মীরের বারামুলা জেলায় জঙ্গিদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলির লড়াই শুরু হয়েছে। ২-৩ জন জঙ্গি আত্মগোপন করে রয়েছে বলে গোপন সূত্রে খবর পায় বাহিনী। এরপরে শুরু হয় অভিযান। চলে গুলির লড়াই।