বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, বেশ কয়েক বছর ধরেই গ্রেটার নয়ডা এলাকার ত্রাস হয়ে উঠেছিল বছর ৩০-এর রাহুল থসরানা। একাধিক থানায় তার বিরুদ্ধে জমা পড়ছিল নানা অভিযোগ। ২০১৪ সালে মনমোহন গয়াল নামে এক ব্যবসায়ীকে খুনের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয় রাহুল। ধৃত রাহুলকে সুরজপুর আদালতে পেশ করে পুলিস। সেখানেই প্রথম পুলিস কনস্টেবল পায়েলকে দেখা। পায়েল তখন সুরজপুর কোর্টে নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলাতেন বলে জানা গিয়েছে। একাধিক মামলা থাকায় রাহুলকেও নিয়মিত আদালতে হাজির করত পুলিস। কোর্ট লক আপেই শুরু হয় তাদের প্রেম কাহিনি। বিষয়টি পায়েল বা রাহুল তেমন কাউকেই জানায়নি। সম্প্রতি রাহুল জামিনে মুক্তি পায়। ইতিমধ্যে পায়েলেরও বদলি হয়ে যায় গৌতম বুদ্ধ পুলিস স্টেশনে। এরপরই গোপনে বিয়ে সেরে ফেলে দু’জন। বিয়ের পর থেকে দু’জন আপাতত গা ঢাকা দিয়েছে। গৌতম বুদ্ধ পুলিস স্টেশনে আর দেখা যাচ্ছে না পায়েলকে। তাই তাঁর বিরুদ্ধে এবার ব্যবস্থা নিতে চলেছে পুলিস। এবিষয়ে পুলিস সুপার রণবিজয় সিং বলেন, ‘পায়েলের কোনও হদিশ নেই। পাকাপোক্ত খবর পাওয়ার পরই আমরা ব্যবস্থা নিতে পারব’।