কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
গতকাল সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে দিয়া কুমারী বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্ট যখন প্রশ্ন তুলেছে যে ভগবান রামের কোনও উত্তরাধিকারী এখনও বেঁচে রয়েছেন কি না, তখন আমি জবাব দিয়েছি যে আমরা ভগবান রামের ছেলে কুশের বংশধর। আমি আরও বলেছি যে আমাদের মতো বিশ্বে আরও বহু মানুষ রয়েছেন যাঁরা তাঁর পরিবারের উত্তারাধিকারী। এটা আমাদের কাছে গর্বের বিষয়।’ জয়পুরের রাজপরিবারের হাতে এই দাবির সপক্ষে ঐতিহাসিক নথি রয়েছে। যা তাঁর এই দাবিতে মান্যতা দেয়। দিয়া কুমারীর কথায়, ‘যদি আপনি ইন্টারনেটে কচওয়াহা সম্প্রদায় নিয়ে সার্চ করেন, সেটিও তাঁদের বংশের সঙ্গে কুশের যোগ প্রমাণ করে।’ তবে, এখনই শীর্ষ আদালতের শুনানিতে তিনি অংশ নেবেন না বলেও দাবি করেছেন এই বিজেপি সাংসদ। তবে প্রয়োজন হলে তাঁরা সেই নথিপত্র আদালতের সামনে তুলে ধরবেন। একইভাবে, অন্যরাও সেই কাজ করতে পারেন।
কিন্তু কী সেই প্রামাণ্য নথি? রাজকুমারী জানিয়েছেন, আমাদের লাইব্রেরি এবং সংগ্রহশালায় নথি, পাণ্ডুলিপি এবং বংশলতিকা রয়েছে। যা ভিত্তিতেই আমরা নিজেদের ভগবান রামের পরিবারের উত্তরাধিকারী হিসেবে দাবি করি। আমরা একমাত্র নই। রাঠোররাও দাবি করে যে তাঁরা ভগবান রামের অপর পুত্র লবের বংশধর। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, জয়পুরের রাজ পরিবারের বংশলতিকায় দেখা যাচ্ছে যে, ভগবান রামের বাবা রাজা দশরথ তাঁদের বংশের ৬২তম পুরুষ। ভগবান এবং কুশ হলেন ৬৩ এবং ৬৪ তম পুরুষ। শুধু তাই নয়, বংশলতিকায় নাম রয়েছে সওয়াই জয় সিং, মাধো সিং সহ রাজপরিবারের অন্যান্য সদস্যদেরও।