পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
অসম এখন বন্যা কবলিত। রাজ্যের ৩৩টি জেলার মধ্যে ২৯টি জেলাই বানভাসি। তার উপর এদিন ভূমিকম্পের জেরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে রাজ্যের সর্বত্র। বিকেল ২টো ৫২মিনিট নাগাদ অসমের গুয়াহাটি সহ বিস্তীর্ণ এলাকা কেঁপে ওঠে। কম্পন সবচেয়ে বেশি অনুভূত হয়েছে অরুণাচলে। কারণ, কম্পনের উৎপত্তিস্থল ছিল অরুণাচলের কামেং জেলা। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, ভূগর্ভের ১০ কিলোমিটার গভীরে ছিল ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল। অসম, অরুণাচল ছাড়াও জোরালো কম্পন অনুভূত হয়েছে নাগাল্যান্ডের ডিমাপুর সহ বেশ কয়েকটি এলাকায়।
এর পর বিকেল তিনটে চার মিনিট নাগাদ দ্বিতীয়বার কেঁপে উত্তর-পূর্বাঞ্চল। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৩.৮। কেন্দ্রস্থলও ছিল অরুণাচলের ওই কামেং জেলা। সেই কম্পন থেমে যাওয়ার কিছু পরেই ফের ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ঘড়িতে তখন বিকেল তিনটে ২১ মিনিট। কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৯। আবহাওয়া দপ্তরের ওয়েবসাইটে তৃতীয়বারের এই কম্পনের উৎসস্থল হিসেবে দেখানো হয়েছে অরুণাচলের কুরুং কুমে জেলার ভূগর্ভের ৯৫ কিলোমিটার নীচে। তবে তিনবারের কম্পন কয়েক সেকেন্ডের বেশি স্থায়ী হয়নি। আর সেই কারণেই প্রাণহানি কিংবা ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা এড়ানো গিয়েছে বলে মনে করছেন বিশেজ্ঞরা।