পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সুপ্রিম কোর্টের রায় আসার পর জোট শিবিরের বিদ্রোহী বাহিনীর পক্ষে ভিডিওটি প্রকাশ করেন কংগ্রেস বিধায়ক বি সি পাতিল। ভিডিওটিতে তাঁর পাশে দেখা গিয়েছে কংগ্রেস-জেডিএসের আরও ১১ বিদ্রোহী বিধায়ককে। সেখানে বলা হয়েছে, আমরা সবাই একত্রেই রয়েছি। আমরা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি (ইস্তফা নিয়ে), কোনও মূল্যেই সেখান থেকে পিছিয়ে আসার প্রশ্ন নেই। আমরা সিদ্ধান্তে অনড়। বিধানসভায় (অধিবেশনে) যাওয়ার কোনও প্রশ্ন নেই।
জোট শিবিরের মোট ১৬ জন বিধায়কের (কংগ্রেসের ১৩ ও জেডিএসের ৩) ইস্তফা দেওয়া নিয়ে সঙ্কটের মুখে কর্ণাটকের জোট সরকার। স্পিকার যাতে ইস্তফা গ্রহণ করেন, সেই দাবিতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন বিদ্রোহী শিবিরের ১৫ জন বিধায়ক। তার ভিত্তিতেই এদিন সুপ্রিম কোর্টের অন্তর্বর্তী রায় এসেছে। শীর্ষ আদালত রায় দিতে গিয়ে বলেছে, এরকম একটি পরিস্থিতিতে ‘সাংবিধানিক ভারসাম্য’ বজায় রাখা প্রয়োজনীয় ছিল। সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে স্পিকারকে মুক্তহস্ত করা হলেও তিনি কী স্থির করলেন, আদালতে তা জানানোর নির্দেশ জারি হয়েছে। পাশাপাশি বিদ্রোহী বিধায়কদের বিধানসভায় হাজির হতে বাধ্য করা যাবে না বলে সুপ্রিম কোর্ট রায় দেওয়ায় চাপ আরও বাড়ল জোট সরকারের উপর। এর ফলে আস্থাভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণে কালঘাম ছুটবে কুমারস্বামী সরকারের। এই অবস্থায় আগামীকাল আস্থাভোটে কর্ণাটক সঙ্কট কোন দিকে মোড় নেয়, সেটাই সবচেয়ে বড় আগ্রহের বিষয় হয়ে দাঁড়াল।