কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
অন্যদিকে, বন্যার কারণে চিরাং জেলার ডাবাবিল গ্রামের বাসিন্দারা বাধ্য হয়েছেন বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র চলে যেতে। গ্রামের ৮০ থেকে ৮৫টি বাড়ির মধ্যে সবগুলি বর্তমানে জনশূন্য। ১০০টির বেশি গ্রামের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। গ্রামবাসীর দাবি, সরকারের তরফে এখনও কোনও ত্রাণ বা সাহায্য তাঁরা পাননি। তাঁরা মাত্র একবেলা খেয়ে কোনওরকমে দিন কাটাচ্ছেন। অসমে রেললাইন জলমগ্ন থাকায় এবং একাধিক এলাকায় ধস নামায় মঙ্গলবার বহু ট্রেন বাতিল করতে হয়েছে। একাধিক ট্রেনের যাত্রাপথ বদল করা হয়েছে। গুয়াহাটির সিনিয়র স্টেশন মাস্টার কপিন্দ্র শর্মা বলেছেন, প্রবল বর্ষণের কারণে ১২ জুলাই জাটিঙ্গা লামপুর এবং নিউ হারাঙ্গাজাওয়ের মধ্যবর্তী এলাকায় ধস নামে। ফলে, লামডিং ও বদরপুরের মধ্যে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। গুয়াহাটি থেকে দুরপাল্লার ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। পরিস্থিতি যাতে দ্রুত স্বাভাবিক হয়, তারজন্য কাজ চলছে জোরকদমে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত আকাশপথে রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেছেন। কেন্দ্র ত্রাণখাতে ২৫১ কোটি ৫৫ লক্ষ টাকা দেওয়ায় অসমের মন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।