বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
কর্ণাটক বিধানসভায় নির্বাচিত বিধায়ক রয়েছেন ২২৪ জন। এছাড়া একজন স্পিকার ও একজন মনোনীত বিধায়ক। যদি ১৩ জন নির্বাচিত বিধায়কের পদত্যাগ গৃহীত হয়, তাহলে কর্ণাটক বিধানসভার প্রকৃত আসন সংখ্যা কমে হবে ২১১। সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য প্রয়োজন ১০৬ জন বিধায়ক। যা ইতিমধ্যেই বিজেপির কাছে আছে। পাশাপাশি, কংগ্রেস-জেডিএস জোট বিধায়কের সংখ্যা কমে হচ্ছে ১০৫। এই পরিস্থিতি তৈরি হলে স্পিকার রমেশ কুমার কী করবেন, তার উপর নজর সব পক্ষের।
২২৪ আসনের কর্ণাটক বিধানসভার ২০১৮-এর নির্বাচনে ১০৫টি কেন্দ্রে জয়ের ফলে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি বিজেপি। তাদের রুখতে রাহুল গান্ধীর উদ্যোগে জেডিএস-কংগ্রেস জোট সরকার গঠিত হয়। কংগ্রেসের ৭৮ জন বিধায়ক থাকা সত্ত্বেও মুখ্যমন্ত্রী পদ জেডিএসের কুমারস্বামীকে দেওয়া হয়। জেডিএসের বিধায়ক সংখ্যা মাত্র ৩৭। প্রথম থেকেই টলমলে জোট সরকার দু’বছরের মধ্যেই সঙ্কটের মুখে। গত রবিবার রাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সফর অসমাপ্ত রেখেই কর্ণাটকে ফিরেছেন মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামী। কংগ্রেস এবং জেডিএসের সঙ্গে পৃথকভাবে বৈঠক করেন। সূত্রের খবর, পুরো মন্ত্রিসভা নিয়ে পদত্যাগ করেছেন কুমারস্বামী। যাতে ‘বিদ্রোহী’ বিধায়কদের নিয়ে নতুন মন্ত্রিসভা গঠন করা যায়। কিন্তু মাত্র ২১ দিন আগে মন্ত্রিসভায় যোগ দেওয়া নির্দল বিধায়ক এইচ নাগেশ পদত্যাগ করে বিজেপিকে সমর্থনের ঘোষণা করে দিয়েছেন। এখন সবার নজর স্পিকার রমেশ কুমারের দিকে। সাধারণত স্পিকার নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করেন। তিনি আস্থা ভোটে অংশগ্রহণ করেন না। তবে, নির্বাচিত বিধায়ক হিসেবে তিনি চাইলে ভোট দিতে পারেন।