বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
এদিন সকাল থেকেই থেকে মুখ ভার ছিল আকাশের। তারপর থেকে শুরু হয় নাগাড়ে বৃষ্টি। যার জেরে সঠিক সময়ে অফিসে পৌঁছতে পারেননি বহু অফিসযাত্রী। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, সকাল সাড়ে ৮টা থেকে মাত্র তিন ঘণ্টায় বৃষ্টি হয়েছে প্রায় ২০ মিলিমিটার। স্বল্প সময়ে অতিবৃষ্টির ফলে ঘাটকোপার, কঞ্জুরমার্গ, সিওন সহ বিভিন্ন এলাকার রেল লাইনে জল জমে গিয়েছে। যদিও, ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়নি। বাতিলও হয়নি কোনও ট্রেন। অন্যদিকে, প্রবল বৃষ্টি হয়েছে পালঘর, থানে, রাইগড়ে। প্রবল বর্ষণে শিবাজিনগরে একটি বাড়ির ছাদ ভেঙে পড়েছে। ঘটনায় জখম হয়েছেন আটজন। শহরের বহু এলাকা জলমগ্ন।
মধ্য রেলওয়ে জানিয়েছে, ‘এই ডিভিশনের মেন লাইন, হারবার লাইন, ট্রান্সহারবার লাইন এবং চতুর্থ করিডরে সমস্ত লোকাল ট্রেন নির্দিষ্ট সময়ে চলছে।’ আগের মতো বিমানবন্দর বন্ধ না হলেও বৃষ্টির জন্য তিনটি বিমানকে অন্যপথে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে, কোনও বিমান বাতিল করা হয়নি। রাস্তায় জল জমে নিত্যযাত্রীদের অসুবিধার জন্য দুঃখপ্রকাশ করেছে বৃহন্মুম্বই পুরসভা। ট্যুইট করে তারা জানিয়েছে, ‘গত কয়েক ঘণ্টায় মুষলধারে বৃষ্টি দেখেছে মুম্বইবাসী। বিশেষ করে পূর্ব শহরতলিতে। এর ফলে তৈরি হওয়া অসুবিধার জন্য আমরা দুঃখিত। যদিও বৃষ্টির তীব্রতা কমেছে এবং জমা জল বের করার জন্য পুরসভার দল কাজ করছে।’