রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এদিকে রায়বেরেলিতে মা সোনিয়া গান্ধীকে পাশে বসিয়ে কংগ্রেস কর্মীদের সমালোচনা করলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। তিনি বলেন, ‘আমাকে সত্যিটা বলতে দিন। আমার মনে হয়, দলের জয় নিশ্চিত করার জন্য দলের নেতা-কর্মীদের যা করার প্রয়োজন ছিল, তা করেননি। আর সেই তালিকায় কারা রয়েছেন তাঁদের খুঁজে বের করা হবে।’ এদিকে ২০২২ সালে উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে প্রিয়াঙ্কাকে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে তুলে ধরার দাবি তুললেন দলীয় কর্মীরা। তাঁদের মতে, বিজেপিকে হটাতে প্রিয়াঙ্কাকে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে তুলে প্রচারে নামলে দলেরই লাভ হবে। শুধু তাই নয়, ১২টি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে বিজেপিকে কঠিন লড়াইয়ে ফেলা যাবে। দলের ওই বৈঠকে প্রিয়াঙ্কাকে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তুলে ধরার প্রস্তাবটি দেন দলের প্রাক্তন এমপি রাজেশ মিশ্র।
এবারের লোকসভা নির্বাচনে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে মাঠে নামায় কংগ্রেস। তাঁকে দলের সাধারণ সম্পাদকের পদে এনেছে কংগ্রেস। পূর্ব উত্তরপ্রদেশের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তাঁকে। দাদা রাহুল গান্ধী আমেথিতে হারলেও রায়বেরিলিতে জয় পেয়েছেন তাঁর মা সোনিয়া গান্ধী। আর তাই বুধবার নিজের কেন্দ্রে যান সোনিয়া। তাঁর সঙ্গে ছিলেন প্রিয়াঙ্কাও। ওই সভা থেকে তিনি শুধু বলেন, ‘আমি ভাষণ দিতে চাইনি। কিন্তু আমাকে বলতে বলা হয়েছে। আমাকে সত্যিটা বলার সুযোগ দিন। আসল সত্যিটা হল, রায়বেরিলিতে আমরা জিতেছি শুধু সোনিয়া গান্ধী ও এলাকার মানুষের জন্য।’ এদিকে আমেথিতে জেলা কংগ্রেস কমিটির সভাপতি যোগেন্দ্র মিশ্র রাহুল গান্ধীর হারের কারণ নিয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর হাতে তুলে দেন। পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশের দলীয় কর্মীদের আরও সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ দেন প্রিয়াঙ্কা।