গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
হেনস্তার শিকার হওয়া সাংবাদিক অমিত শর্মার অভিযোগ, ‘ওরা আমার পোশাক খুলে নিয়ে গায়ে প্রস্রাব করে দেয়।’ যদিও এই অভিযোগ মানতে চায়নি জিআরপি। তবে মারধরের ঘটনার জেরে উত্তরপ্রদেশ পুলিসের ডিজি ও পি সিং জিআরপির শামলি স্টেশন হাউস অফিসার রাকেশ কুমার ও কনস্টেবল সঞ্জয় পাওয়ারকে সাসপেন্ড করার নির্দেশ দিয়েছেন। বুধবার সকালে রাজ্য পুলিসের তরফে ট্যুইট করে একথা জানানো হয়। শামলির এসএসপি অজয়কুমার পাণ্ডেকে উদ্ধৃত করে উত্তরপ্রদেশ সরকারের এক উচ্চপদস্থ কর্তা বলেন, অমিত শর্মা নামে এক সাংবাদিককে মারধরের ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর দুই জিআরপি কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার বেশি রাতে ওই ঘটনার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে পড়ে। সেখানে ওই সাংবাদিককে এলোপাথাড়ি চর ও ঘুষি মারতে দেখা যাচ্ছে সাদা পোশাকে থাকা দুই জিআরপি কর্মীকে। এরপর ওই সাংবাদিককে আটক করেন জিআরপির দুই অভিযুক্ত কর্মী। সাহারানপুর জিআরপির সার্কেল অফিসার রামলক্ষ্মণ মিশ্র বলেন, শামলিতে একটি মালগাড়ির কয়েকটি বগি লাইনচ্যুত হয়। ওই সাংবাদিক তার খবর করতে যাওয়ার পর ঘটনাটি ঘটে। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় ও গালিগালাজও চলে। জিআরপির এক উচ্চপদস্থ কর্তা জানান, বুধবার সকাল ৭টা নাগাদ ওই সাংবাদিককে ছেড়ে দেওয়া হয়। উত্তরপ্রদেশ পুলিস ট্যুইটে জানায়, ‘এক সাংবাদিককে মারধর করা ও তাঁকে লক-আপে ভরার একটি ভিডিও আমাদের হাতে এসেছে। শামলি জিআরপির এসএইচও রাকেশ কুমার ও কনস্টেবল সঞ্জয় পাওয়ারকে সাসপেন্ড করার নির্দেশ দিয়েছেন উত্তরপ্রদেশ পুলিসের ডিজি ও পি সিং। নাগরিকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা পুলিসকর্মীদের বিরুদ্ধে কড়া শাস্তি দেওয়া হবে।’