রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
বিমানটি নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার পর গত এক সপ্তাহ ধরেই এই অঞ্চলে তল্লাশি অভিযান জারি রেখেছিল বায়ুসেনা। তবে বিমান আরোহীরা বেঁচে আছেন কি না, সে বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয় বলে বায়ুসেনা সূত্রে টুইট করে জানানো হয়েছে। বিমানটি নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার পর তল্লাশি অভিযানে নামে বায়ুসেনার সি-১৩০জে বিমান, সুখোই এসইউ-৩০, নৌসেনার পি৮-আই বিমান। এ ছাড়াও সেই অভিযানে অংশ নেয় সেনা হেলিকপ্টারও। সাহায্য নেওয়া হয় ইসরোর উপগ্রহের এবং ড্রোনের। গত কয়েক দিন ধরে রাতেও তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছিল। আট দিন ধরে সিয়াং, পশ্চিম সিয়াং, নমনি সিয়াং ও সি ইয়োমি জেলার আকাশে তল্লাশির কাজে নাগাড়ে চক্কর কেটেছে যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার। স্বয়ং বায়ুসেনা প্রধান বি এস ধানোয়া তল্লাশি পর্ব খতিয়ে দেখতে এসেছিলেন। বায়ুসেনা সূত্রে জানানো হয়েছে, দুর্গম পাহাড়ি এলাকা এবং প্রতিকূল আবহাওয়া এই অভিযানে তাদের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু তার পরেও তল্লাশি অভিযান বন্ধ রাখা হয়নি। সেনার পাশাপাশি, অরুণাচলের সি ইয়োমির শিকারিদেরও উদ্ধারকাজে লাগানো হয়। হারিয়ে যাওয়া বিমানের খোঁজ দিতে পারলে ৫ লক্ষ টাকা পুরস্কারের কথাও ঘোষণা করে বায়ুসেনা।