পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
আজই ষোড়শ লোকসভা ভঙ্গ করার নির্দেশ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। গঠিত হবে সপ্তদশ লোকসভা। সেন্ট্রাল হলে আজ বৈঠকে ২০১৪ সালে যে নীতীশ কুমার মোদিকে প্রধানমন্ত্রী পদে মানতে না পেরে এনডিএ থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন, সেই তিনিই মোদিকে প্রধানমন্ত্রী করার প্রস্তাবকে সমর্থন করলেন। বিগত একবছর ধরে লাগাতার যিনি মোদির থেকে রাহুল বেশি যোগ্য বলে আক্রমণ করেছিলেন সেই শিবসেনা প্রধান উদ্ধব থ্যাকারেও প্রস্তাব সমর্থন করলেন। সাধারণত ভোট সমাজে বিভাজন সৃষ্টি করে। কিন্তু ২০১৯ এর ভোট সেই মানুষে মানুষে বিভাজনকে ভেঙে দিয়েছে, হৃদয়ের সঙ্গে হৃদয়কে সংযুক্ত করেছে। এবারের ভোট ছিল এক সামাজিক আন্দোলন। আমাদের মন্ত্র কী হবেন জানেন? যাঁদের ভোট পেয়েছি তাঁদের কাছেও যেতে হবে। যাঁদের ভোট পাইনি, তাঁদের কাছেও যেতে হবে। আমি যখনই কোনও সভায় গিয়েছি বুঝতে পেরেছি এই ভোট আমরা লড়ছি না। এই ভোটে লড়াই করছিল জনতাই। ২০১৯ এর ভোট আমার কাছে ছিল তীর্থযাত্রা। জনতা ঈশ্বরের রূপ। আমি এবার উপলব্ধি করলাম সেটা। মোদির বক্তব্য, এবার আমার চ্যালেঞ্জার ছিলাম অমিই। তাই ২০১৪ সালে মোদির করা রেকর্ড এবার মোদিই ভেঙেছে দেখা গেল। মোদি বলেছেন, মহাত্মা গান্ধী, দীনদয়াল উপাধ্যায় ও রামমনোহর লোহিয়ার পথেই আজ ভারতের রাজনীতি চলছে। মোদি বলেছেন, পাঁচ বছর আমরা গরিবের জন্য সরকার চালিয়েছি। পাঁচ বছর পর আজ সেই গরিবই আমাদের সরকার নির্মাণ করেছে। এবার লক্ষ্য একটাই। সমৃদ্ধ ভারত!