গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
গুজরাতের উপ মুখ্যমন্ত্রী নীতিন প্যাটেল জানান, ‘তক্ষশিলা কমপ্লেক্সের তৃতীয় এবং চতুর্থ তলে এদিন বিকেলের দিকে আগুন লাগে। সেখানে তখন কোচিং ক্লাস চলছিল। এই ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছি। যারা এর জন্য দায়ী, তাদের রেয়াত করা হবে না।’ টিভি চ্যানেলের ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, আগুন থেকে বাঁচতে স্কুলপড়ুয়ারা তৃতীয় এবং চতুর্থ তলের জানলা দিয়ে বেরিয়ে নীচে ঝাঁপ দিচ্ছে। অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছয় ১৮টি দমকল ইঞ্জিন। আনা হয় দু’টি হাইড্রলিক ল্যাডারও। দমকলকর্মীদের পাশাপাশি এলাকাবাসীরাও উদ্ধারকাজে হাত লাগান। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আগুন নেভানোর কাজ তখনও চলছে। এক দমকলকর্মী জানান, ‘আগুন এবং ধোঁয়া থেকে বাঁচতে স্কুলপড়ুয়ারা তৃতীয় এবং চতুর্থ তল থেকে ঝাঁপ দেন। তাঁদের মধ্যে অনেককে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
এই ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘সুরাতের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমি অত্যন্ত দুঃখিত। নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। ক্ষতিগ্রস্তদের যথাযথ সাহায্য করার জন্য গুজরাত সরকার এবং স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছি।’