কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
আর সুপ্রিম কোর্টের এই নির্দেশের ফলে রাজীবকুমারের ভবিষ্যত নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। তবে কি রাজীবকুমার এবার সিবিআইয়ের হাতে গ্রেপ্তার হবেন? নাকি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের ছুটি আদায় করে গ্রেপ্তারি এড়াতে রাজ্যের আদালতে নিজে দাঁড়িয়ে (ইন পার্সন) আগাম জামিনের আবেদন করার সুযোগ করে উঠতে পারবেন? কিন্তু সুপ্রিমকোর্টের দেওয়া সাময়িক রক্ষাকবচের সময় শেষ হচ্ছে আজই। তাই রাজীবকুমারের ভাগ্যে কী আছে, তা কৌতুহলের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
চিটফান্ড কাণ্ডে কলকাতার প্রাক্তন পুলিস কমিশনারকে হেফাজতে নিতে চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিল সিবিআই। চিটফান্ড কাণ্ডের তদন্তে রাজ্য সরকার গঠিত স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিমের প্রধান ছিলেন রাজীবকুমার। অথচ তিনি সিবিআইয়ের কাছে বেশ কিছু বিষয় গোপন করে যাচ্ছেন বলেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ। রাজীবকুমার তদন্তের তথ্য লোপাট করেছেন বলেও সিবিআইয়ের দাবি। রাজীবকুমার যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করলেও সুপ্রিম কোর্ট তার নিজেরই দেওয়া রাজীবকুমারের গ্রেপ্তারির রক্ষাকবচ প্রত্যাহার করে নেয়। গত ১৭ মে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয়, এক সপ্তাহ সময় দেওয়া হল। এর মধ্যে রাজীবকুমার তাঁর গ্রেপ্তারি এড়াতে যাবতীয় আইনি ব্যবস্থা নিতে পারবেন। এই সময়ের মধ্যে রাজীবকুমারকে গ্রেপ্তার করা যাবে না। কিন্তু কলকাতা হাইকোর্টে আইনজীবীদের কর্মবিরতি চলছে। তাই সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ সত্ত্বেও সেখানে আগাম জামিনের আবেদন করা যাচ্ছে না বলে সওয়াল করেন রাজীবকুমারের আইনজীবী সুনীল ফার্নান্ডেজ। কিন্তু বিচারপতি অরুণ মিশ্র জানিয়ে দেন, আইনজীবীদের কর্মবিরতি চললেও আদালত খোলা আছে। তাই সেখানে রাজীবকুমার নিজে গিয়ে (ইন পার্সন) আবেদন করুন। এখানে আজই মামলার নিষ্পত্তি করে দেওয়া হল।