কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
লোকসভায় কে হবেন দলের নেতা, তা সংসদীয় দলের বৈঠক ডেকে শীঘ্রই সিদ্ধান্ত নেবে কংগ্রেস। দলের মধ্যে বেশিরভাগই এবার খোদ রাহুল গান্ধীকেই লোকসভায় দলের নেতার পদে বসানোর পক্ষে চাপ দেবেন বলে শোনা যাচ্ছে। তবে তিনি যেহেতু কংগ্রেস সভাপতি, তাই একই ব্যক্তির দুটি পদে বসার প্রস্তাব রাহুল গ্রহণ নাও করতে পারেন। সেক্ষেত্রে সোনিয়া গান্ধীর নাম সামনে আসতে পারে। কিন্তু মোদিকে সরানোর বর্তমান স্ট্র্যাটেজি যে কাজে দেয়নি, তা প্রমাণিত। তাই নতুন পথের অন্বেষণে নামবে কংগ্রেস। বুথভিত্তিক সমীক্ষা করে কোথায় কত শতাংশ ভোট পড়েছে, কেন কংগ্রেস হারল, কেনই বা জিতল বিজেপি, তার বিশ্লেষণ করা হবে। ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে সোনিয়া গান্ধী, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের মতো নেতানেত্রীরা থাকবেন। দলের সদর দপ্তর ২৪ আকবর রোডে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক বসবে।
এদিকে, দলে হারের বিপর্যয়ে বিভিন্ন রাজ্য থেকেও প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতিরা ইস্তফা দিতে চেয়েছেন বলে খবর। উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেসের দুটি আসন থেকে সংখ্যা বাড়ানো তো দূরের কথা, খোদ দলের সভাপতি রাহুল গান্ধীর আমেথি বাঁচাতে না পারার কারণে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি রাজ বব্বর রাহুল গান্ধীর কাছে ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছেন বলে খবর। একইভাবে ওড়িশায় দলের প্রধান নিরঞ্জন পট্টনায়ক, কর্ণাটকে দলের প্রচার কমিটির অন্যতম ম্যানেজার এইচ কে পাতিলও ইস্তফা দিয়েছেন। যদিও এআইসিসির পক্ষ থেকে ইস্তফার এই খবর স্বীকার করা হয়নি।