গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
ভোট পরবর্তী হিংসাকে ঘিরে উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনও। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা বুধবার বিশেষ পর্যবেক্ষক অজয় নায়েককে টেলিফোন করে পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য ২০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। ভাটপাড়া সহ যেসব এলাকায় গোলমাল হয়েছে, সেখানে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের দিয়ে রুটমার্চ করা হয়েছে। আগামী ২৭ মে পর্যন্ত ওই ২০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী বিভিন্ন জেলায় মোতায়েন থাকবে। ওই দিন থেকে আদর্শ আচরণবিধি উঠে যাবে। উল্লেখ্য, বিজেপির পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার দাবি জানানো হয়েছিল।
তবে ভাটপাড়ায় গোলমালের জেরে বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্র ও ভাটপাড়া বিধানসভার উপনির্বাচনের গণনাকেন্দ্রে কী ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। বিশেষ পর্যবেক্ষক অজয় নায়েক ও বিশেষ পুলিস পর্যবেক্ষক বিবেক দুবে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাবের কাছে রিপোর্ট চান। সেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গোলমালের জেরে বারাকপুর পুলিস কমিশনারেটে আট কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া কোচবিহারের গোলমালের রিপোর্ট চেয়েছে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। সেখানে গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এই সব গোলমালের ঘটনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফ থেকে বিশেষ ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।