গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
একইসঙ্গে রাজভর প্রশ্ন তুলেছেন, কেন তাঁকে ২০ দিন আগে বরখাস্ত করলেন না যোগী আদিত্যনাথ? গরিব পরিবারের সন্তানদের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নের কথা বলে যোগীর বিরাগভাজন হয়েছিলাম। বিবাদ বেশি দূর এগনোর আগেই আমি পদত্যাগ করি। কিন্তু বিষয়টি তখন চেপে রেখেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কেন তখন আমাকে সরিয়ে দিলেন না? রাজভরের প্রশ্নের উত্তরে বিজেপির পাল্টা বক্তব্য, যদি ২০ দিন আগেই পদত্যাগ করে থাকেন রাজভর, তাহলে কেন পদত্যাগপত্র রাজ্যপালের কাছে পাঠিয়ে দিলেন না? জানা গিয়েছে, বিজেপির বিভিন্ন নীতির বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সমালোচনা করে অনেক আগে থেকেই যোগীর চক্ষুশূল হয়েছিলেন রাজভর। কিন্তু লোকসভা ভোটের আগে শরিক দলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার পক্ষপাতী ছিলেন না বিজেপি নেতৃত্ব। কারণ, সেটা হলে উৎসাহিত হতো বিরোধী শিবির। এনডিএতে ভাঙন ধরেছে বলে প্রচারিত হয়। ভোটে তার প্রভাব পড়ার প্রবল সম্ভাবনা ছিল। সেই সব অঙ্কের কথা মাথায় রেখেই রাজভরের পদত্যাগ নিয়ে পদক্ষেপ করেননি যোগী আদিত্যনাথ। সপ্তম দফার ভোটপর্ব সাঙ্গ হওয়ার পর বুথ ফেরত সমীক্ষায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার ইঙ্গিত পেয়েছে বিজেপি। এই পরিস্থিতিতে শরিক দলকে বিদায় জানালে খুব একটা ক্ষতি হবে না। তাই রাজভরের মতো ছোট শরিককে মন্ত্রিসভা থেকে বের করে দিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে এসপি-বিএসপির হাত ধরতে চলেছে সুহেলদেব ভারতীয় সমাজ পার্টি বলে খবর।