কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এমনিতেই এবার দিল্লির সাতটি লোকসভা আসন বিজেপির কাছ থেকে ছিনিয়ে নিতে মরিয়া আপ নেতৃত্ব। কিন্তু কংগ্রেসের সঙ্গে দলের জোট না হওয়ায় বেজায় চাপে পড়ে গিয়েছে আম আদমি পার্টি। এক্ষেত্রে ভোট বিভাজনের যাবতীয় সুফল বিজেপিই পাবে বলে দলের অন্দরের ব্যাখ্যা। এরই পাশাপাশি দলের অভ্যন্তরীণ গোষ্ঠীকোন্দল নিয়েও বেকায়দায় রয়েছেন আপ সুপ্রিমো। আপ ছেড়ে বিজেপিতে যোগদানের ঘটনাও চিন্তায় রেখেছে আপ নেতৃত্বকে। ভোটের মাঝেই আপের দুজন বিধায়ক গেরুয়া শিবিরে যোগ দিয়েছেন। সম্প্রতি আপ ছাড়ার জল্পনা উস্কে দিয়ে দলের আর এক বিধায়ক অলকা লাম্বা মন্তব্য করেছেন, কংগ্রেস যোগ দেওয়াটা অবশ্যই সম্মানের হবে। এই পরিস্থিতিতে এভাবে দলের লোকসভা ভোটের প্রার্থীকে জেতাতে না পারলে বিধানসভায় টিকিট না দেওয়ার পরিকল্পনাকে যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। তবে কি দিল্লির সাতটি লোকসভা আসনে জেতার ব্যাপারে মরিয়া হলেও আদতে এই জয় নিয়ে নিশ্চিত নন অরবিন্দ কেজরিওয়াল? প্রশ্ন তুলছে রাজনৈতিক মহল।
এ ব্যাপারে আম আদমি পার্টির লোকসভার প্রার্থী তথা দলের শীর্ষ নেতা পঙ্কজ গুপ্তা বলেন, ‘এটিকে কোনও নির্দেশিকা বললে ভুল হবে। তবে আগামী ২৩ মে লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পরেই আমরা নিজেদের মধ্যে বৈঠকে বসব। দলের যাবতীয় খুঁটিনাটি সেখানে খতিয়ে দেখা হবে। আম আদমি পার্টির সমস্ত নেতার পারফরম্যান্স রিভিউও করা হবে ওই পর্যালোচনা বৈঠকে।’ দলের অন্দরের খবর, ওই পারফরম্যান্স রিভিউয়েই নিশ্চিত হয়ে যাবে আগামী দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে আপের বিধায়কদের ভাগ্য। কারণ কার্যত দলের ওই পর্যালোচনা বৈঠকেই ২০২০ সালের দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করে দেবে আম আদমি পার্টি।