পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
তেলেঙ্গানায় বিজেপির ‘বি-টিম’ হিসেবে চিহ্নিত তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি বা টিআরএস। মোদি সরকারের বিভিন্ন ইস্যুতে খোলাখুলি সমর্থন করেছিলেন টিআরএস নেতা চন্দ্রশেখর রাও। কিন্তু লোকসভার ভোটের আগে থেকেই ফেডারেল ফ্রন্ট গঠনের প্রচেষ্টায় সচেষ্ট তিনি। যদিও কংগ্রেসের দাবি, মোদির বিরুদ্ধে বিরোধীদের জোটকে দুর্বল করতেই টিআরএসকে ব্যবহার করছেন অমিত শাহ। এই অভিযোগ না মানলেও এখনও পর্যন্ত অন্যদলের সমর্থন পায়নি চন্দ্রশেখর রাওয়ের ফেডারেল ফ্রন্ট। এর আগে তিনি তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে ডিএমকে নেতা স্ট্যালিনের দরজায় ঘা দিয়েছেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী। কংগ্রেসের শরিক দল ডিএমকের নেতা স্ট্যালিন তাঁকে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, ইউপিএ ছাড়া তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়। সিপিআই নেতা এবং কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের সঙ্গেও দেখা করেছিলেন তিনি। এব্যাপারে এদিন পাল্লা রাজেশ্বর রেড্ডি বলেন, এটা আমাদের জন্য ধাক্কা নয়। স্ট্যালিন ইউপিএ’র শরিক। আমরা আঞ্চলিক দলগুলিকে নিয়ে জোট গঠনের চেষ্টা করছি। প্রতিটি দলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। যদি ইউপিএ বা এনডিএ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায়, তাহলে আঞ্চলিক দলগুলি মিলে সরকার গঠন করব। তখন ইউপিএ বা এনডিএ আমাদের সমর্থন করবে। একইসঙ্গে তিনি বলেন, এবারের দেওয়াল লিখন স্পষ্ট। লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল ত্রিশঙ্কু হবে। তারপরই ফেডারেল ফ্রন্টের শরিক হবে অন্যান্য আঞ্চলিক দলগুলি। এই মুহূর্তে আমাদের দলের অবস্থান সবথেকে ভালো। আমাদের কাছেই অন্য দল আসবে। তেলেঙ্গানার ১৭টি লোকসভা আসনের সবক’টিতে টিআরএস প্রার্থী জয়ী হবেন বলে তিনি দাবি করেছেন।