কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
তিনি বলেন, কেবল আজ দেখা করাই নয়। ২০১৪ সালের লোকসভা এবং ২০১৭র গুজরাত বিধানসভা ভোটের অভিজ্ঞতা সামনে রেখে গতকালই আশঙ্কা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছিলাম আমরা। আজ সেটিই ঘটেছে। আমেদাবাদের বুথে ভোট দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী আঙুলে কালির দাগ দেখিয়ে বেশ কিছুটা পথ হেঁটে গাড়িতে উঠছেন বলে মিডিয়া ফুটেজে দেখা গিয়েছে। ভোট দিয়ে বেরিয়ে মিডিয়ার সঙ্গে কথাও বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীকে দেখা মাত্রই রাস্তায়, বাড়ির বারান্দা, জানলা, ছাদে দাঁড়ানো লোককে ‘মোদি মোদি’ স্লোগান দিতেও শোনা গিয়েছে।’
তাই সব মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রীর আচরণ আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছে বলেই কমিশনের কাছে অভিযোগ করেছে কংগ্রেস। কমিশনের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ভিডিও ফুটেজও। কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সিংভি বলেন, এভাবে প্রধানমন্ত্রীর নির্লজ্জ আচরণ আগে কোনওদিন দেখেনি দেশ। তাই এভাবে বার বার আদর্শ আচরণবিধি লঙ্ঘন করার জন্য তাঁর ওপর নির্বাচনী প্রচারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হোক।
কেবল মোদিই নয়। মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহর উপরও কমপক্ষে ৭২ ঘণ্টা নির্বাচনী প্রচারে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করেছে কংগ্রেস। অমিত শাহর বিরুদ্ধে অভিযোগ, কমিশনের নির্দেশ অগ্রাহ্য করেই চলেছেন বিজেপি সভাপতি। নির্বাচনী প্রচারে গতকালও ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রসঙ্গ তুলেছেন। বালাকোট নিয়ে বলেছেন। তাই আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে অমিত শাহের নির্বাচনী প্রচারেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হোক, দাবি করেছে কংগ্রেস। কমিশন যাতে মোদি এবং অমিত শাহর বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়, তার আবেদন করেছে রাহুল গান্ধীর দল।