পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
আপের সঙ্গে জোট করা হবে কি না তা নিয়ে সোমবার দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন দিল্লি কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট শীলা দীক্ষিত। সেখানে বিষয়টি নিয়ে দু’দলে ভাগ হয়ে যান কর্মী-সমর্থকেরা। তার জেরেই কেজরিওয়ালের সঙ্গে জোট নিয়ে সিদ্ধান্ত রাহুল গান্ধীর উপর ছেড়ে দেওয়া হয়। একটি সূত্রে খবর, দিল্লি কংগ্রেসের চার প্রাক্তন সভাপতি অজয় মাকেন, সুভাষ চোপরা, তেজদার বাবর, অরবিন্দর সিং লাভলি রাজধানীতে আম আদমির পার্টির সঙ্গে জোটের সওয়াল করেছেন। সেইমতো ১২টি জেলার কংগ্রেস সভাপতি, তিন পুরসভার কাউন্সিলার এবং দলের কর্মীদের সই করা একটি চিঠি রাহুলের হাতে তুলে দিয়েছেন দিল্লি কংগ্রেসের এআইসিসি দায়িত্বপ্রাপ্ত পি সি চাকো।
অপর আরেকটি সূত্রে খবর, শীলা দীক্ষিত এবং কংগ্রেসের তিন কার্যনির্বাহী সভাপতি দেবেন্দ্র যাদব, রাজেশ লিলোথিয়া এবং হারুন ইউসুফ আপের সঙ্গে জোটের বিরোধিতা করেছেন। আসন্ন লোকসভা ভোটে বিজেপিকে হটাতে কংগ্রেসের সঙ্গে আপ জোট চাইলেও দলীয় কর্মীদের দাবি মেনে রাহুল গান্ধী কোনও সম্মতি দেননি। যার জেরে দিল্লির সাতটি লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী ঘোষণা করে দেন কেজরিওয়াল। গত মঙ্গলবার এনসিপি সুপ্রিমো শারদ পাওয়ার দিল্লিতে আপ-কংগ্রেস জোট করাতে চেষ্টা চালান। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত সে প্রচেষ্টাও কাজে আসেনি।