কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
লোকসভা ভোটের প্রচারে এসে রবিবার গুয়াহাটিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে মিলিত হন রাম মাধব। সেখানে তিনি বলেন, বিজেপি সরকারকে হটাতে কংগ্রেসের হাতে সত্যিই কোনও ইস্যু নেই। বিজেপির নেতাদের বিরুদ্ধেও কোনও অভিযোগ আনতে পারছে না। তাই কংগ্রেস এখন মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে। মিথ্যাকথা বলাই ওদের বড় মূলধন।
এর পরেই রাম মাধবের সংযোজন, সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার প্রেক্ষিতে কংগ্রেস নেতারা যে সব মন্তব্য করেছেন, তা পাকিস্তানের লোকেদের কাছে বেশি জনপ্রিয় হয়েছে। কংগ্রেস নেতাদের ট্যুইটার-মন্তব্য আমাদের দেশের চেয়ে বেশি রি-ট্যুইট হয়েছে পাকিস্তানে। যা দেখে মনে হচ্ছে, পাকিস্তানের কোনও নির্বাচনে কংগ্রেস লড়াই করলে জিতে যেতে পারে। বলতে দ্বিধা নেই, এটাই হল আমাদের দেশের প্রধান বিরোধীদলের বর্তমান অবস্থা। দেশের মানুষও বুঝতে পারছেন না, কংগ্রেসের লড়াই ভারতের জন্য না কি, পাকিস্তানের জন্য? আর এই প্রশ্ন তুলেই রাম মাধবের মন্তব্য, বিরোধীদল হিসেবে সরকারের সাফল্যের কথা বলছে না কংগ্রেস। বরং সেই দলের নেতারা ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। ‘মর্যাদাহানিকর’ কথাবার্তা বলে চলেছেন। রাম মাধবের এই মন্তব্য ‘অপারেশন বালাকোট’ নিয়ে কংগ্রেস সহ অন্যান্য বিরোধীদলের সমালোচনার জবাব বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
এদিন কর্ণাটকের ‘ঘুষকাণ্ডে’রও জবাব দিয়েছেন রাম মাধব। সম্প্রতি অভিযোগ ওঠে, কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা এক হাজার ৮০০ কোটি টাকা বিজেপির শীর্ষনেতাদের ‘ঘুষ’ দিয়েছেন। তা নিয়ে জোর শোরগোল পড়েছে রাজনীতিতে। রাম মাধব বলেছেন, এসব ভিত্তিহীন খবর। বিরোধিতার কোনও ইস্যু না মেয়ে মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে কংগ্রেস।