কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
প্রসঙ্গত, পিএফে জমা হওয়া পেনশন নিয়েও সম্প্রতি এমনই একটি নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন বা ইপিএফও’র তরফে। যাঁরা পিএফ গ্রাহক, তাঁদের জমা হওয়া টাকার নির্দিষ্ট অংশ রাখা হয় পেনশন খাতে। সেখান থেকেই অবসরের পর পেনশন প্রদান করে পিএফ দপ্তর বা ইপিএফও। কোন গ্রাহকের পেনশন কত টাকা হবে, তা ঠিক হয় দপ্তরের নিজস্ব ফর্মুলায়। কিন্তু আদৌ সেই টাকা সংশ্লিষ্ট পিএফ গ্রাহকের প্রাপ্য কি না বা তার চেয়ে আরও বেশি টাকা পাওয়ার হক তাঁর আছে কি না, তা নিয়ে প্রায়শই প্রশ্ন ওঠে। সেই সন্দেহ দূর করতেই পেনশন সংক্রান্ত অঙ্ক বা হিসেব গ্রাহককে পেশ করার সিদ্ধান্ত নেয় ইপিএফও। সেখান থেকেই সংশ্লিষ্ট গ্রাহক জেনে নিতে পারবেন, কীভাবে তাঁর পেনশনের টাকা নির্ধারিত হয়েছে। দপ্তরের কর্তাদের বক্তব্য, গ্রাহকদের থেকে যে ধরনের অভিযোগ তাঁরা পান, তার অনেকটাই পেনশনের অঙ্ক সংক্রান্ত প্রশ্ন। এবার পেনশনের পাশাপাশি যাবতীয় প্রাপ্য টাকারও পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসেব পেশ করায় বিষয়টি আরও স্বচ্ছ হবে বলে দাবি করেছেন দপ্তরের কর্তারা। তাঁদের কথায়, এখন পিএফ সংক্রান্ত সব বিষয় অনলাইন পরিষেবার আওতায় চলে আসায় ইতিমধ্যেই হরেক পরিষেবা পেতে শুরু করেছেন গ্রাহক। কমেছে নথি জমা করার হ্যাপা এবং টাকা পাওয়ার সময়সীমা। স্বচ্ছতার উপর জোর দেওয়ায় দপ্তরে আগের চেয়ে দুর্নীতিও অনেক কমেছে বলে দাবি করেছেন তাঁরা।