কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করার আগেই বিহারের মুখ্যমন্ত্রী তথা জেডিইউ সুপ্রিমো নীতীশ কুমারের সঙ্গে আসনরফা চূড়ান্ত করে ফেলে বিজেপি। কিন্তু, মহাজোটের শরিক হলেও নিজেদের মধ্যে আসন ভাগাভাগি চূড়ান্ত করতে পারছিল না আরজেডি, কংগ্রেস, আরএলএসপি, ভিআইপি ও হ্যাম নেতৃত্ব। দীর্ঘ টানাপোড়েনের পর এদিন চূড়ান্ত হয় সেই আসনরফা। ঠিক হয়েছে ৪০ লোকসভার ২০টি আসনে প্রার্থী দেবে আরজেডি। ন’টি আসনে লড়বে কংগ্রেস। বাকি ১১টি আসনে লড়বে যথাক্রমে উপেন্দ্র কুশওয়াহার আরএলএসপি (৫), ভিআইপি (৩) ও হ্যাম (৩)। জেডিইউর প্রাক্তন নেতা শারদ যাদব লড়বেন আরজেডির টিকিটেই। এবং নির্বাচনের পরে তাঁর লোকতান্ত্রিক জনতা দলকে আরজেডির সঙ্গে মিশিয়ে দেবেন শারদ।
রাজনৈতিক মহলের অনুমান, লালুপ্রসাদের নেতৃত্বেই হয়েছে মহাজোটের আসন ভাগাভাগি। এবং বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএকে বেগ দিতে পারবেন না আঁচ করেই ছোট শরিকদের বেশি আসন ছেড়েছেন আরজেডি সুপ্রিমো। তার ফলে এনডিএ নেতৃত্বের একাংশের ধারণা, এবারের লোকসভা ভোটকে উচ্চবর্ণ বনাম পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর লড়াইয়ে পরিণত করতে চাইছেন লালু। ঠিক যেভাবে ২০১৫ সালের বিধানসভা নির্বাচনকে বিজেপি নেতৃত্বাধীন উচ্চবর্ণ এবং নীতীশ কুমার নেতৃত্বাধীন পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর লড়াইয়ে পরিণত করেছিলেন তিনি। আগামী ১১ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে লোকসভা ভোট। হবে সাত দফায়। প্রথম দফাতেই রয়েছে বিহারের নির্বাচন।